সুইডেনে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় উগ্রবাদীদের দ্বারা পবিত্র কোরআন পোড়ানোর ধৃষ্টতার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ।
শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) বাদ জুম্মা নগরীর বঙ্গবন্ধু সড়কের চাষাঢ়া, ডিআইটি ও মন্ডলপাড়াসহ প্রধান প্রধান সড়ক জুড়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।
বিক্ষোভ মিছিলে পৃথক ভাবে অংশগ্রহন করে ‘নারায়ণগঞ্জ মহানগর উলামা পরিষদ, নারায়ণগঞ্জ মহানগর খেলাফত যুব মজলিস, নারায়ণগঞ্জ খেরাফত মজলিস ও নারায়ণগঞ্জ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত বাংলাদেশ।’ এ সময় নগরীর সকল শ্রেনীর মুসলমান ধর্মাল্বী মানুষ এই বিক্ষোভ মিছিলে অংশ গ্রহন করেন।
বিক্ষোভ মিছিলের শুরুতে ডিআইটি মসজিদের সামনে সমাবেশ করেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর উলামা পরিষদ। সমাবেশে ইসলাম বিরোধী শিক্ষা সিলেবাস বাতিল ও জাতীয় পাঠ্যসূচিতে ইসলামী শিক্ষা সংকুচোনের প্রতিবাদ জানায় নেতৃবৃন্দ।
বাংলাদেশ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম নারায়ণগঞ্জ জেলার সাধারণ সম্পাদক ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর উলামা পরিষদের সভাপতি মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান বলেন, পাগল আগে থাকতো রাস্তায় এখন থাকে এসির তলে। আপনার বংশের পরিচয় আপনার ব্যবহারে।
জাফর ইকবাল সাহেবরা মনে করে উনাদের পূর্ব পুরুষেরা বান্দর ছিলেন। বান্দর থাকে তো চিড়িয়াখানায়। আমরা বলবো আপনি কিছু টাকা পয়সা উঠান, বড় একটা খাঁচা বানাইয়া বান্দরের গুষ্ঠি এখানেই দিবো। মানুষের সাথে বসবাস করার কোন অধিকার তাদের নাই।
আমরা দাবি জানাই এদের এরেস্ট করে মানুষের সাথে না বান্দরের সাথে দিবেন। এই বান্দরের গুষ্ঠি আমরা রাজ পথে-বাংলায় দেখতে চাই না।
তিনি বলেন, সংসদ সদস্য শামীম ওসমান ও মেয়র আইভী, আপনাদের পূর্ব পুরুষ তো বান্দর ছিলো না। আপনারা আমাদের সাথে একমত আছেন তো? আসেন আমরা একসাথে আন্দোলন করি।
আপনারা আমাদের সাথে আসতে চান না, কারণ আপনাদের মধ্যে দুর্বলতা আছে। বাংলার মানুষ একসাথে বসবাস করতে পারে না, আমরা বসবাস করতে চাই। আর বানরের বংশধরদের চিড়িয়াখানায় অনতি বিলম্বে পাঠানোর জোর দাবি জানাচ্ছি।