সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
এডঃ মাহবুবুর রহমান, আইনজীবী সমিতিতে তিনি দুবার যুগ্ম সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এবারের আইনজীবী সমিতির নির্বাচনেও তিনি ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। এবার তিনি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী। বেশ কিছু কারণে তিনি সেক্রেটারি পদে নির্বাচিত হওয়ার যোগ্য। আবারো সাধারণ আইনজীবীরা আস্থা রাখবে তার ওপর । এসব কারণগুলোর মধ্যে সততা ও আন্তরিকতাসহ বিভিন্ন কারণ রয়েছে।
প্রথমত, এডঃ মাহবুবুর রহমান তার সততা ও নিষ্ঠার জন্য আদালত পাড়ায় সকল আইনজীবী, আইনজীবী সহকারীদের কাছে একজন নম্র, ভদ্র, সৎ ও সজ্জন ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত। ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও এডঃ মাহবুব এর সততার জন্যই তাকে আওয়ামীলীগের মতো বড় একটি দলের সমর্থনকারী প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। তিনিও তার সততাকে ধরে রেখে সাধারণ আইনজীবীদের কল্যাণে কাজ করে যাবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। সাধারণ আইনজীবীরাও তার সততার জন্য তাকে সাধারণ সম্পাদক পদে বিজয়ী করতে বধ্য পরিকর বলে জানায় সাধারণ আইনজীবীদের অনেকে।
দ্বিতীয়ত, যুগ্ম সম্পাদক থাকাকালীন সময়ে ডিজিটাল বার ভবনের যে স্বপ্ন দেখেছিলো আইনজীবীরা সেটার বাস্তবায়নে তার ভূমিকা বলার অপেক্ষা রাখে না। তার অবদান আইনজীবী সমিতির দৃশ্যমান উন্নয়নকে একটি অনন্য পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। ডিজিটাল বার ভবনের পিছনে সবচেয়ে বেশী পরিশ্রমকারীদের মধ্যে তিনি অন্যতম।
তৃতীয়ত, আইনজীবী সমিতি গঠনের পর থেকে এডঃ মাহবুবুর রহমান ছাড়া অন্য কোন যুগ্ম সম্পাদকই জুনিয়র আইনজীবীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কোন অবদান রাখতে পারেননি। কিন্তু এডঃ মাহবুবুর রহমান নতুন প্রজন্মের আইনজীবীদের যৌক্তিক দাবী – দাওয়াগুলো সভাপতি-সেক্রেটারিসহ সিনিয়র আইনজীবীদের কাছে সরাসরি উপস্থাপন করতেন এবং যৌক্তিক দাবীগুলো মেনে নিয়ে কাজ করার ব্যাপারে সিনিয়রদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন। এজন্য নবীন আইনজীবীদের কাছে ইতিমধ্যেই এডঃ মাহবুব আশা ভরসার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
উপরোক্ত তিনটি কারণ ছাড়াও সর্বদা সজ্জন ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত এডঃ মাহবুবুর রহমান আরো অনেক কারণেই ভোটারদের আস্থা অর্জন করতে পেরেছেন। এজন্যই এবারের নির্বাচনে তিনি সাধারণ সম্পাদক পদে একজন যোগ্য প্রার্থী।