1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি - সকাল নারায়ণগঞ্জ
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৮:৪২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির লীলাভূমি- মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা মানব কল্যাণ পরিষদ চেয়ারম্যান মান্নান ভূঁইয়াকে শ্রেষ্ঠযুব সংগঠকের পুরস্কার তুলে দিলেন জেলা প্রশাসক আরাফাত রহমান কোকোর ৫৬তম জম্মদিনে মহানগর বিএনপির দোয়া পথশিশুদের নিজ হাতে খাবার খাওয়ান: এড. টিপু..  শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উৎসব পালনে পূজা পরিষদের মতবনিময় সভা সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনকে প্রকাশ্যে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সমাবেশ গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জেছাত্র ফ্রন্টের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কর্ম দক্ষতা, জনকল্যাণমুখী ও মানবিকতা কার্যক্রমে বিশেষ ভূমিকা রাখায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান স্মরণে বর্তিক ও নাট্য প্রতযিোগতিা অনুষ্ঠতি সমাজতান্ত্রকি ছাত্র ফ্রন্ট, এই ঘোষণা নব্য ফ্যাসিস্টদের জন্মচিৎকার : মোমিন মেহেদী

চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৩৮৭ Time View
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি

সকাল নারায়ণগঞ্জ অনলাইন ডেস্কঃ গ্রাম বাংলার বিলাঞ্চলের চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী বাউৎ উৎসব শুরু হয়েছে পাবনার চলনবিলে। চলনবিলের বিভিন্ন বিলে বাউৎ উৎসবে মেতে উঠেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা।

পাবনার ভাঙ্গুড়া-চাটমোহর উপজেলার বিশাল অংশজুড়ে অবস্থিত চলনবিলের বিল রহুল। তাই প্রতি বছর এই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শৌখিন মৎস্য শিকারিরা যোগাযোগ করে মিলিত হয়ে বাউৎ উৎসবে মেতে উঠেন।

মঙ্গলবার বিল রুহুলে এই উৎসবে শত শত মৎস্য শিকারি মিলিত হয়ে মৎস্য শিকার করেন। প্রতি বছরের এই দিনে পাবনাসহ আশপাশের জেলা থেকে আগত মৎস্য শিকারির হাতে প্রচুর পরিমাণে দেশীয় মিঠা পানির মাছ ধরা পড়ে।

তারা কাকডাকা ভোরে সব কাজ কর্ম ফেলে পলো, বাদাইজাল, ঘেরজাল ঠেলাজালসহ মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে মাছ শিকার করতে আসেন।

স্থানীয় ভাষায় একে বলা হয় বাউৎ উৎসব। এ যেন শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলন মেলা।

শৌখিন মৎস্য শিকারি ময়েজ উদ্দীন জানান, পলো দিয়ে মাছ ধরা তার দীর্ঘদিনের শখ। তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও প্রতি বছরের এইদিনে বিল রুহুলে চলে আসেন। তবে আগেকার তুলনায় দেশীয় প্রজাতির মাছ কমে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

নাটোর জেলা থেকে আগত মৎস্য শিকারি আবু বক্কার বলেন, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাউৎদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই প্রতি বছর এই দিনে বিল রহুলে মাছ শিকার করতে আসি। মাছ পাই আর না পাই এটি তার অন্যতম শখ।

বড়াইগ্রামের আফসার আলী মাছ না পেয়ে হতাশার সুরে বলেন, এখানকার লোকজন আগের রাতে জাল দিয়ে মাছ মেরে নিয়েছে। তাই এখন আর তেমন মাছ নেই এই বিলে।

এ বিষয়ে ইউএনও সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, বিল রহুলে প্রতি বছর বিভিন্ন স্থান থেকে আগত শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মাছ ধরা একটি উৎসবে পরিণত হয়েছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL