1. sokalnarayanganj@gmail.com : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. skriaz30@gmail.com : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
আজ গাজীপুর পুলিশ লাইন্সে 'চেতনায় স্বাধীনতা' এর শুভ উদ্বোধন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০২:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
নারায়ণগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নূর ইসলাম সরদার নারায়ণগঞ্জবাসীকে পবিত্র ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হানিফ সরদার  ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে সাঁড়াশি অভিযান ও টহল জোরদার করেছে র‍্যাব-১১  নারায়ণগঞ্জে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শন করেছেন পুলিশ সুপার  মশিউর রহমান মশির মৃত্যুতে সকাল নারায়ণগঞ্জ পরিবারের শোক পরিবেশ আদালত ও পরিবেশ সংরক্ষণ আইন সংশোধন জরুরি।  পরিবেশ সংরক্ষণে না:গঞ্জ জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট অভিযান জেলা প্রশাসনের নজরদারি ও জনস্বার্থে অভিযান ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন ও সড়ক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা ইজিবাইক ও অটোরিকশায় নির্ধারিত রঙ ব্যবহারের নির্দেশনায় চাষাড়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা

আজ গাজীপুর পুলিশ লাইন্সে ‘চেতনায় স্বাধীনতা’ এর শুভ উদ্বোধন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২৬৩ Time View

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

স্টাফ রিপোর্টার (আশিক)

উদীয়মান লাল সূর্যের বুকে সোনালি মানচিত্র। এটি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম মানচিত্র। এই মানচিত্রের নিচের অংশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ ভাস্কর্য। তার নিচে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতার অবয়ব। সবই ব্রোঞ্জের তৈরি।

৮০ ফুট দৈর্ঘ্য, ২০ ফুট প্রস্থ ও ২৫ ফুট উচ্চতার সুবিশাল নৌকা এবং মাস্তুলের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে মুক্তি সংগ্রামের স্মারকসৌধ। মাস্তুলের বাঁ দিকে পোড়ামাটির চারটি ক্যানভাস যেন সাক্ষ্য দিচ্ছে ‘৫২, ‘৫৪, ‘৫৬ ও ‘৬২ সালে ঘটে যাওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহাসিক সব ঘটনা।

শিল্পের নান্দনিকতায় একইভাবে মাস্তুলের ডান দিকে বর্ণনা করা হয়েছে ছয় দফা, ‘৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ‘৭০-এর নির্বাচন ও ‘৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ। গাজীপুর জেলা পুলিশ লাইন্সের অগ্রভাগে চান্দনা চৌরাস্তা ও জয়দেবপুর সড়কের পাশে ‘চেতনায় স্বাধীনতা’ নামে এই স্মৃতির মিনার নির্মাণ করেছে জেলা পুলিশ।

প্রায় এক বছর সময় নিয়ে তৈরি করা এ সৌধটি আজ বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে উদ্বোধন করবেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ।

গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়া, জাতির পিতা ও জাতীয় চার নেতার আত্মত্যাগের ঐতিহাসিক বার্তা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যেই সৌধটি নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছি। তিনি বলেন, একাত্তরের ১৯ মার্চ এই গাজীপুরেই প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন এখানকার বীর জনতা।

ভাওয়ালের এই মাটিতে জন্মেছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ, শহীদ ময়েজ উদ্দিন, আহসান উল্লাহ মাস্টার, শহীদ হযরত, শহীদ নিয়ামত, শহীদ মনো খলিফা। বীরপ্রসূ এই মাটিতে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করতে পেরে নিজেকে সত্যিই দায়মুক্ত লাগছে। ‘চেতনায় স্বাধীনতা’-এর স্থপতি মাহদী মাহমুদুল হক পুলক বলেন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহারের ভাবনার ভিত্তিতেই এটি তৈরি করা হয়েছে।

কংক্রিটের একটি শক্তিশালী কাঠামোতে নির্মাণ করা হয়েছে সৌধটি। পোড়ামাটির দেয়ালে আঁকা হয়েছে স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস। ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য। রয়েছে জাতীয় চার নেতা- তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ও এএইচএম কামারুজ্জামানের ভাস্কর্যও। সন্ধ্যা হলেই আলো ঝলমলে হয়ে উঠবে পুরো সৌধটি। মূল বেদির দুই দিকে তৈরি করা হয়েছে জলাধার। যে কোনো পথচারীর দৃষ্টি কাড়বে এ সৌধ।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL