১২ নং ওয়ার্ডের ডনচেম্বার এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমান সিকিউরিটি এবং সিসি ক্যামেরা থাকার পরো কিভাবে চুরি হচ্ছে প্রশ্ন রয়েছে এলাকাবাসীর।
এলাকাবাসীর দাবি কিছু মাদক সেবনকারী তরুন মাদক সেবনের টাকার জন্য এই ধরনের অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে।আর তাদের কে শেল্টার দিচ্ছে একধরনের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ নয়ত এলাকায় সিকিউরিটি এবং ক্যামেরা থাকার পরও কিভাবে এরা রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে।
গতকাল মধ্যরাতে বিশ্বকাপ ব্রাজিলের খেলা দেখার পর এক যুবক বাড়ি ফেরার পথে ১২ নং ওয়ার্ডের ডনচেম্বার এলাকায় ছিনতায়ের সম্মুখিন হয়।এইসময় ছিনতাইকারীরা ঐ যুবকের কাছ হতে মোবাইল ফন ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়।পরে ঐ যুবক স্থানীয়দের কাছে অনেক কান্নাকাটি করেন।
এইধরনের চোরের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেনা মোবাইল,ক্যামেরা,সাইকেল,নগদ টাকা,স্বর্ন,ইট,বালু,রড,সিমেন্ট এবং গৃহপালিত হাঁস-মুরগি।
অপরদিকে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা জানান,এলাকার কিছু প্রভাবশালী ও নামধারী রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রছায়ায় চোরের দল ১২ নং ওয়ার্ডের সর্বত্র চুরি করে বেড়াচ্ছে। এইসকল প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গের ভয়ে ভুক্তভোগীরা থানায় গিয়ে মামলা করতেও পিছু-পা হচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান প্রশাসন যাতে অতিদ্রুত ১২নং ওয়ার্ডের চোর এবং এলাকার আশেপাশে অযথা ঘোরাফেরা করা ব্যক্তিদের যাতে নজরে রেখে সুষ্ঠু তদন্ত করে অতিশীঘ্রই আইনের আওতায় নিয়ে আসেন