নারায়ণগঞ্জ শহরের জেলা পুলিশ মাদক ব্যবসায়ীদের উপর যুদ্ধ ঘোষনা করলেও তল্লা এলাকায় প্রকাশ্যই চলছে মাদক ব্যবসা।
তল্লা এলাকার নতুন মাদক সম্রাট ইয়াকুবের শেল্টারে প্রায় ১৫-২০ জনের একটি দল প্রকাশ্যেই মাদক বিক্রি করে চলেছে তল্লা এলাকায়।
কিছুদিন পূর্বে এসপি অফিসের পিছনে একটি হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়ে থাকে উক্ত এলাকায় মাদক ব্যবসা করে থাকেন ইয়াকুব।
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন কিশোর বয়সী ছেলেদের টার্গেট করে মাদক বিক্রি করা হয়ে থাকে যার ফলে কিশোর সমাজ ধংস্বের দিকে ধাবিত হচ্ছে।
ইয়াকুবের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে ডিবি,পুলিশ তাকে আটক করলেও জেল থেকে বের হয়ে থামছেনা তার মাদক ব্যবসা।ইয়াকুবের ৩-৪ জনের একটি মহিলা সিন্ডিকেট রয়েছে যারা নাকি সরাসরি বর্ডার থেকে মাদক সংগ্রহ করে নারায়ণগঞ্জ পর্যন্ত নিয়ে এসে জেলার প্রতিটি এলাকায় মাদক সরবরাহ করে থাকেন।
শহরের তল্লা,হাজীগঞ্জ, নতুন কোর্ট,ইসদাইর,শিবু মার্কেট,কায়েমপুর,খানপুর,বন্দরসহ একাধিক এলাকায় মাদক সম্রাট ইয়াকুব মদ,গাজা,হেরোইন,ইয়াবা,আইস সহ বিভিন্ন মাদক সরবরাহ এবং বিক্রি করে থাকেন।
স্থানীয় তল্লাবাসীর একটাই দাবি পুলিশ, ডিবি এবং মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর যাতে তাদের ছেলে মেয়ে মাদকের দিকে অগ্রসর হওয়ার আগেই তারা মাদক সম্রাট ইয়াকুবের উপর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করেন। পূর্বে র্যাব কতৃর্ক মাদক ব্যবসায়ীদের ক্রস ফায়ারে দমন করা হলেও বর্তমানে র্যাবের ক্রসফায়ার বন্ধ হওয়ার পর এদের উপদ্রব অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রশাসন আবার ক্রসফায়ার আইন চালু করে এদের ধংস করে যুবক সমাজ রক্ষা করা উচিত।
জিমখানার এক মাদক ব্যবসায়ী জানান,মামলা খেয়ে জেল খাটার আগে শুধু গাজা বিক্রি করতাম এখন মামলা খেয়ে জেল খাটার পর জামিনে বের হয়ে মদ,গাজা,বিয়ার,ইয়াবা,আইস সব বিক্রি করি।