1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি - সকাল নারায়ণগঞ্জ
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ  ঘরের মা, মসজিদের ইমামেরও নিরাপত্তা নেই : মোমিন মেহেদী মরহুম খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন সাহেবের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁয়ে সাড়ে সাত’শ বছরের প্রাচীন গ্রন্থাগার সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্মরণে আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সরকারের সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দেশে ই-সিগারেট উৎপাদনের পায়তারা সোনারগাঁয়ে ওয়াক-ওয়ে নির্মাণের দাবিতে আলোচনা সভা মাদরাসার উন্নয়নে ৫ লাখ টাকা অনুদান  দিলেন মাসুদুজ্জামান জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা

চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৪০০ Time View
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি
চলনবিলে বাউৎ উৎসবে শৌখিন মৎস্য শিকারি

সকাল নারায়ণগঞ্জ অনলাইন ডেস্কঃ গ্রাম বাংলার বিলাঞ্চলের চিরচেনা ঐতিহ্যবাহী বাউৎ উৎসব শুরু হয়েছে পাবনার চলনবিলে। চলনবিলের বিভিন্ন বিলে বাউৎ উৎসবে মেতে উঠেছেন শৌখিন মৎস্য শিকারিরা।

পাবনার ভাঙ্গুড়া-চাটমোহর উপজেলার বিশাল অংশজুড়ে অবস্থিত চলনবিলের বিল রহুল। তাই প্রতি বছর এই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শৌখিন মৎস্য শিকারিরা যোগাযোগ করে মিলিত হয়ে বাউৎ উৎসবে মেতে উঠেন।

মঙ্গলবার বিল রুহুলে এই উৎসবে শত শত মৎস্য শিকারি মিলিত হয়ে মৎস্য শিকার করেন। প্রতি বছরের এই দিনে পাবনাসহ আশপাশের জেলা থেকে আগত মৎস্য শিকারির হাতে প্রচুর পরিমাণে দেশীয় মিঠা পানির মাছ ধরা পড়ে।

তারা কাকডাকা ভোরে সব কাজ কর্ম ফেলে পলো, বাদাইজাল, ঘেরজাল ঠেলাজালসহ মাছ ধরার বিভিন্ন উপকরণ নিয়ে মাছ শিকার করতে আসেন।

স্থানীয় ভাষায় একে বলা হয় বাউৎ উৎসব। এ যেন শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলন মেলা।

শৌখিন মৎস্য শিকারি ময়েজ উদ্দীন জানান, পলো দিয়ে মাছ ধরা তার দীর্ঘদিনের শখ। তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও প্রতি বছরের এইদিনে বিল রুহুলে চলে আসেন। তবে আগেকার তুলনায় দেশীয় প্রজাতির মাছ কমে যাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

নাটোর জেলা থেকে আগত মৎস্য শিকারি আবু বক্কার বলেন, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাউৎদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেই প্রতি বছর এই দিনে বিল রহুলে মাছ শিকার করতে আসি। মাছ পাই আর না পাই এটি তার অন্যতম শখ।

বড়াইগ্রামের আফসার আলী মাছ না পেয়ে হতাশার সুরে বলেন, এখানকার লোকজন আগের রাতে জাল দিয়ে মাছ মেরে নিয়েছে। তাই এখন আর তেমন মাছ নেই এই বিলে।

এ বিষয়ে ইউএনও সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, বিল রহুলে প্রতি বছর বিভিন্ন স্থান থেকে আগত শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মাছ ধরা একটি উৎসবে পরিণত হয়েছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL