সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
আপনারা জানেন শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাকে বিপর্যস্ত করে ফেলেছে। তাদের এখন টার্গেট তাদের যে পদ্ধতি গ্রহণ করেছে তাহলো একটি পোষ্যপুত্র নির্বাচন কমিশন গঠন করা। জাতীয় পর্যায়ে যে পোষ্যপুত্রদের দিয়ে যে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে সেরকম নারায়ণগঞ্জ বারসহ বাংলাদেশের প্রতিটি নির্বাচনকে তাদের পোষ্যপুত্রদের মাধ্যমে তাদের আওতায় নিয়েছে। শেখ হাসিনা এবং তার সরকার জানে যদি গণমানুষ ভোট দিতে পারে তাহলে তারা কোনোদিন জয়লাভ করতে পারবে না। তাদের ভরাডুবির কারণে তারা আজকে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে প্রতিটি জায়গায় কারচুপির নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। আমরা আইনজীবী আমদের এইখানে কারচুপি চলবে না।
বুধবার(২২ জানুয়ারি) বিএনপিপন্থী এড. সরকার হুমায়ুন কবির- এড. আবুল কালাম আজাদ জাকির প্যানেলের পক্ষে প্রচারণা শেষে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও সিনিয়র আইনজীবী এড. তৈমুর আলম খন্দকার একথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা যে অবস্থায় আছি আমদের উপর চোখ রাঙানো লোক আমি দেখি না। তারপরও যদি মনে করেন কেউ চোখ রাঙানি দেয় আপনারা যদি আপনাদের নিরাপত্তা অভাব মনে করেন আপনারা জানাবেন। আমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিবো।
তিনি আরো বলেন, এখানে প্রার্থী কে আমি বুঝি না। আমি বুঝি হুমায়ুন-জাকির পরিষদ আমাদের সবার পরিষদ। এই প্যানেলের প্রতিটি প্রার্থী যোগ্য। এই প্যানেলের পক্ষে যারা দাড়াবেন এবং যারা ভোট দিবেন সকলেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনকে তরাণ্বিত করবেন।
এর আগে আদালতপাড়ায় বিএনপিপন্থী এড. সরকার হুমায়ুন কবির- এড. আবুল কালাম আজাদ জাকির প্যানেলের পক্ষে প্রচারণা চালান তারা।
এইসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, এইসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এড. সাখাওয়াত হোসেন খান, সহ-সভাপতি এড. জাকির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু আল ইউসুফ খান টিপু, এড. খোরশেদ মোল্লা, এড. আনোয়ার প্রধান, সভাপতি পদ প্রার্থী এড. সরকার হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী এড. আবুল কালাম আজাদ জাকির, সিনিয়র সহ-সভাপতি পদ প্রার্থী এড. রফিক আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদ প্রার্থী এড.মোঃ আলম খান, কোষাধ্যক্ষ পদ প্রার্থী এড. শাহাজাদা দেওয়ান সহ প্যানেলের অন্যান্য পদ প্রার্থী এবং বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা।