অলিগলি থেকে শুরু করে মূল রাস্তাতে নিষিদ্ধ ব্যাটারিচালিত রিকশা,মিশুক,অটোর দাপট থাকলেও নিষিদ্ধ এ বাহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখা যাচ্ছে না। অভিযোগ রয়েছে, ব্যাটারিচালিত রিকশার দাপটের পেছনে রয়েছে নীরব চাঁদাবাজি। প্রতি মাসে এসব রিকশা থেকে কোটি কোটি চাঁদাবাজি হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রায় ১২ স্পটে থেকে কয়েক হাজার অটো রিকশা, অটো ইজিবাইক, সিএনজি যানবাহনের স্ট্যাণ্ড থেকে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের ছত্রছায়ায় একটি চক্র এই চাঁদা তোলেন। যে যেভাবেই পারছেন সেভাবেই হাতিয়ে নিচ্ছে ব্যাটাি চালিত অবৈধ যানের চাঁদার টাকা।
২৬শে নভেম্বর শহরের ২নং রেল গেইট এলাকায় এক পথচারীর উপর অটো চালকের অবহেলার কারনে গাড়ি উঠিয়ে দিলে স্থানীয় জনগন ক্ষিপ্ত হয়ে ঐ অটোচালককে গনধোলাই দেন।
স্থানীয়রা বলেন, প্রায় দিনই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর খবর আসে। যার অধিকাংশ মিশুক,ব্যাটারিচালিত রিক্সা,অটোর সঙ্গে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষ এবং রাস্তায় থাকা পথচারীদের উপর উঠয়ে দেয়ার ঘটনা। মৃত্যু ছাড়া বাকি সব দুর্ঘটনার খবর থেকে যায় অন্ধকারে। মহাসড়কে যদি এ ধরনের যানবাহন চলাচল না করে তবে দুর্ঘটনা অনেক কমে যাবে।
নিয়ন্ত্রণহীন বেপরোয়া গতিতে ছুটে চলা এবং আনাড়ি-অদক্ষ চালক দিয়ে মোটর সাইকেল কিংবা সিএনজি চালিত অটো রিকশা চালানোর ফলে ঝরে যাচ্ছে একেকটি তাজ প্রাণ।