1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
যৌথবাহিনীর অভিযানে ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে “সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখুন”- শীর্ষক মহিলা পরিষদের মানববন্ধন ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের মাঝখানে সাহসী ভূমিকা এড. টিপুর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ওএমএস ডিলার নিয়োগে উন্মুক্ত লটারী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত  আন্তর্জাতিক সিডও দিবস উপলক্ষে মতবিনিময় সভা  ”নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাসিক প্রশাসক’র ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনার নির্মাণ কাজ পরিদর্শন  লুটপাট-ছিনতাই-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজী-খুন-ধর্ষণ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন   তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ 

ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৩৮ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

 

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সড়কে ব্যাটারিচালিত তিন চাকার রিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও রেকার বিল দিলে এসব যানবাহন চলাচলে বৈধতা দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।

 

তবে এ বৈধতা কোনো কাগজে লিখিত আকারে প্রদান করা হয় না, কেবল মৌখিকভাবেই চলে। বিশেষ করে রেকার বিল প্রদান করা হলেই রিকশাচালকদের গাড়ি প্রদান করা হয়। মাঝে মধ্যে ব্যাটারি চালিত রিকশা ছাড়াও সড়কে দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন, অবৈধ পার্কিং করা বিভিন্ন গাড়ির মালিকদের গুনতে হচ্ছে রেকার বিল। এতে রিকশাচালক থেকে শুরু করে পরিবহন শ্রমিকদের ক্ষোভও বাড়ছে।

 

রাস্তায় বিকল হওয়া গাড়ি ও অবৈধ পার্কিংয়ে রাখা গাড়ি সরানো হচ্ছে রেকারের কাজ। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ পুলিশ রেকার ব্যবহারের ‘নিজস্ব পন্থা’ বের করেছে। এর মাধ্যমে স্বল্প আয়ের ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকদের চাপে রাখা হয়। এমনকি রেকারে না তুলেই আদায় করা হয় রেকারের বিল।

 

ভুক্তভোগী রিকশাচালক ইমন হোসেন জানান, তিনি বুধবার সকালে ২নং রেল গেইট ভাড়া নিয়ে আসেন। এ সময় কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সহায়তায় তার মালিকানাধীন ব্যাটারিচালিত রিকশাটি আটক করে করিম সুপার মার্কেটের সামনে নিয়ে যান। দুপুরে বাসা থেকে এক হাজার টাকা এনে রেকার চালককে প্রদান করলে তার রিকশাটি ছাড়া পায়। এভাবে প্রতি মাসে দুই থেকে তিনবার তাকে এক হাজার টাকা দিতে হয়।

 

এভাবে শত শত ব্যাটারি চালিত রিকশাচালকদের মাসে কম পক্ষে কয়েকবার টাকা দিতে হয়। কেন টাকা দেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মেইন রাস্তায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো নিষেধ। তাই রেকার বিল হিসেবে মাসে দুই তিনবার টাকা দিতে হচ্ছে। টাকা দিলেই বৈধ, না দিলে অবৈধ। কয়েক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশার মালিক থেকে মাসিক মাসোহারা আদায় করছেন ট্রাফিক পুলিশ।যাদের কাছ থেকে মাসোহারা না পায় তাদের রিকশাগুলোই আটক করে রেকার বিল আদায় করা হচ্ছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL