1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
মাদরাসার উন্নয়নে ৫ লাখ টাকা অনুদান  দিলেন মাসুদুজ্জামান জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নূরকে আহত বা বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকেআটকের ঘটনা নব্য ফ্যাসিজমের আস্ফালন খানপুরে জমজমাট ফুটবলের আসর, শুরু হচ্ছে খানপুর ফুটবল প্রিমিয়ার লিগ সিজন-৭ আপনি কোন কচু এটা দেখার সময় বাংলাদেশের জনগণের নাই, মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী দেওভোগে মসজিদে ডাকাতি ! খাদেম রক্তাক্ত আহত ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু জাতীয় ক্রিকেট লিগ তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করতে ৮ দাবি নারায়ণগঞ্জের এসপি প্রত্যুষ কুমার বদলি স্থলাভিষিক্ত হবেন জসীম উদ্দিন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৯ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা নজরুল পদক ও সার্টিফিকেট প্রদান 

ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৩৩ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

 

নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক পুলিশের রেকার বাণিজ্যের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সড়কে ব্যাটারিচালিত তিন চাকার রিকশা চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও রেকার বিল দিলে এসব যানবাহন চলাচলে বৈধতা দিচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।

 

তবে এ বৈধতা কোনো কাগজে লিখিত আকারে প্রদান করা হয় না, কেবল মৌখিকভাবেই চলে। বিশেষ করে রেকার বিল প্রদান করা হলেই রিকশাচালকদের গাড়ি প্রদান করা হয়। মাঝে মধ্যে ব্যাটারি চালিত রিকশা ছাড়াও সড়কে দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন, অবৈধ পার্কিং করা বিভিন্ন গাড়ির মালিকদের গুনতে হচ্ছে রেকার বিল। এতে রিকশাচালক থেকে শুরু করে পরিবহন শ্রমিকদের ক্ষোভও বাড়ছে।

 

রাস্তায় বিকল হওয়া গাড়ি ও অবৈধ পার্কিংয়ে রাখা গাড়ি সরানো হচ্ছে রেকারের কাজ। কিন্তু নারায়ণগঞ্জ পুলিশ রেকার ব্যবহারের ‘নিজস্ব পন্থা’ বের করেছে। এর মাধ্যমে স্বল্প আয়ের ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালকদের চাপে রাখা হয়। এমনকি রেকারে না তুলেই আদায় করা হয় রেকারের বিল।

 

ভুক্তভোগী রিকশাচালক ইমন হোসেন জানান, তিনি বুধবার সকালে ২নং রেল গেইট ভাড়া নিয়ে আসেন। এ সময় কমিউনিটি পুলিশের সদস্যদের সহায়তায় তার মালিকানাধীন ব্যাটারিচালিত রিকশাটি আটক করে করিম সুপার মার্কেটের সামনে নিয়ে যান। দুপুরে বাসা থেকে এক হাজার টাকা এনে রেকার চালককে প্রদান করলে তার রিকশাটি ছাড়া পায়। এভাবে প্রতি মাসে দুই থেকে তিনবার তাকে এক হাজার টাকা দিতে হয়।

 

এভাবে শত শত ব্যাটারি চালিত রিকশাচালকদের মাসে কম পক্ষে কয়েকবার টাকা দিতে হয়। কেন টাকা দেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মেইন রাস্তায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো নিষেধ। তাই রেকার বিল হিসেবে মাসে দুই তিনবার টাকা দিতে হচ্ছে। টাকা দিলেই বৈধ, না দিলে অবৈধ। কয়েক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশার মালিক থেকে মাসিক মাসোহারা আদায় করছেন ট্রাফিক পুলিশ।যাদের কাছ থেকে মাসোহারা না পায় তাদের রিকশাগুলোই আটক করে রেকার বিল আদায় করা হচ্ছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL