বড় শাহজাহান বিভিন্ন মামলায় র্যাব,ডিবি ও পুলিশের হাতে আটক হলেও কিছুদিন যেতে না যেতেই আবার জামিনে বের হয়ে চালাচ্ছে জুয়ার আসর।
জুয়ার আসরে পুলিশ হামলা দিলেও তাৎক্ষনিক সেখান থেকে সবাই পালিয়ে গেলেও কিছুক্ষন পর বড় শাহজাহান পুলিশ প্রশাসন কে মেনেজ করে আবার চালু করে এই জমজমাট জুয়ার আসর।
জানা যায় কিছু প্রভাবশালী ব্যাক্তির ছত্রছায়ায় বড় শাহজাহান এই আসর পরিচালনা করে থাকেন বিনিময়ে অই প্রভাবশালী ব্যাক্তি বর্গকে মাস শেষে কিছু মাসোয়ারা দিয়ে থাকেন।
সূত্র মতে, বিভিন্ন এলাকার জুয়ারিদের কাছে শাহজাহান ভ্রাম্যমান জুয়ার সম্রাট হিসেবে পরিচিত।আর তার এই জুয়ার আসরের ক্যাশিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মাসুম নামের এক নামধারী বিএনপি নেতা।সে শহরের কালীরবাজার, টানবাজারের ইয়ার্ণ মার্চেন্ট অফিস, বাসষ্ট্যান্ড,হাজীগঞ্জ,সাইনবোর্ড,ভূইঘর, জালকুঁড়ি ও নতুন জিমখানা,লঞ্চ টার্মিনালের জুয়ার আসরের মূল হোতা। সে গুলশান সিনেমা হলের কালচারাল ক্লাব ভাড়া নিতে চাইলেও ব্যর্থ হয়।
মজার তথ্য হচ্ছে জুয়ার আসরে র্যাব, পুলিশ, ডিবি পুলিশ হানা দিয়ে বা অভিযান চালিয়ে জুয়াড়ি গ্রেফতার করে জুয়াখেলার ব্যবহৃত তাস এবং নগদ টাকা উদ্ধার করে জুয়াড়িদের বিরুদ্ধে মামলা হয় কোর্টে পাঠানো হয় আসামিদের কোমরে দড়ি দিয়ে বেঁধে। কিন্তু গ্রেফতার হয়না জুয়ার বোর্ডের যারা মালিক সেই কুখ্যাত জুয়ারু বড় শাহজাহান।