মাননীয় সংসদ সদস্য,মেয়র, নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার, নারায়ণগঞ্জ RAB ১১ অধিনায়ক, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ সহ নারায়ণগঞ্জ জেলা ও সিদ্ধিরগঞ্জ সাংবাদিকদের সুদৃষ্টি কামনা করে সিদ্ধিরগঞ্জের সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাংদের কঠিন বিচারের দাবি জানান সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং দ্বারা আহত সাংবাদিক আমজাদের পরিবার।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পাঠানটুলী (এসিআই পানির কল এলাকায়) মাদক ও জুয়া কিশোর গ্যাং তরপরও তা বেশি হওয়ায় কয়েক দিন ধরে স্থানীয় পত্রিকা অগ্রবাণী ও অগ্রবানী প্রতিদিন সহ বিভিন্ন নিউজ পোর্টাল প্রকাশিত হওয়ায় এই বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ মসিউর রহমান এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে কিশোর গ্যাংদের বিরুদ্ধে অভিযান চলে।
পানির কল এলাকায় নদীর পাড় ও সিটি কর্পোরেশন টেন্ডার বিহীন জায়গায় চলে মাদক ও জুয়া , ভূমি জবরদখল,মোবাইল ছিনতাই,চুরি আশে পাশে দোকানের পিছনে রূমের ভিতরে চলে ইয়াবা সেবন ও কিশোর গ্যাং এর আস্তানা ১১/১০/২২ /সিদ্ধিরগঞ্জ থানা কর্মরত পুলিশ অফিসার সহ সঙ্গী ফোস নিয়ে নদীর পাড় ও আশে পাশে হানাদিলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
এই বিষয়টি সংবাদ প্রকাশ ও পুলিশ কে তথ্য দেয়াতে এই সুত্র পাতে ১২/১০/২২/ইং তারিখে রাত আনুমানিক ৮টার সময় এশার নামাজ পড়ে পত্রিকা অফিসে যাওয়ার সময় ,মাদক সম্রাট নিহত মাষ্টার দেলুর সহযোগী ইয়াবা শামীম এর ছেলে রোমান ,কিশোর গ্যাং লিডার ডাকাত রুবেল ,পাভেল,সিফাত, রাতুল,ফাহিম,আরো অজ্ঞাত ৫/৬ জন দল বলমিলে সাংবাদিক এইচ এম আমজাদ হোসেন মোল্লা কে পথ রুদ্ধ করে।
পরে সাংবাদিক আজাদ তাদের কথা না সোনলে পিছন থেকে ১০/১২ জন দেশি অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে ও সাথে থাকা কেমেরা ভেঙে ফেলে মেমরি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
সাংবাদিক আমজাদ বাঁচতে ডাক চিকার করলে কিশোর গ্যাং এর ভয়ে কেউই এগিয়ে আসেনি কিন্তু আমজাদএক পর্যায়ে বাঁচতে গিয়ে এলাকার দোকানদার সেকান্দারকে কে জরিয়ে ধরলে কিশোর গ্যাং সেকান্দার কেউ এলো পাথাড়ী মারধর করে।
তারপরও সাংবাদিক আমজাদ কিশোর গ্যাং এর হাত থেকে রক্ষা পায়নি নাক মুখ দিয়ে রক্ত পড়তে থাকে এর পর কিছু লোক এসে দোকানের সাডারের ভিতরে ঢুকিয়ে সাংবাদিক আজাদকে প্রানে রক্ষা করে।
বর্তমানে সাংবাদিক আমজাদ আইনের সাহায্য নিয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে।