চড়া অবস্থা থেকে খানিকটা কমেছে চালের দাম। পাইকারি পর্যায়ে সব ধরনের চালের দাম বস্তা প্রতি কমেছে দেড়শ থেকে দুইশ টাকা। যার প্রভাবে খুচরা পর্যায়ে কেজিতে ২-৩ টাকা কমেছে। সরবরাহ থাকলেও পাইকারদের কারসাজিতে দাম আশানূরূপ কমছে না, অভিযোগ খুচরা বিক্রেতাদের।
এদিকে ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু হয়েছে। আমদানিকারকরা বলছেন, এই চাল বাজারে ঢুকলে সপ্তাহখানেকের মধ্যে দাম আরও কমবে।
চালের সরবরাহও বেড়েছে। খুচরা দোকানে প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকায়। ৫ টাকা কমে নাজির শাইল মিলছে ৮০ টাকায়। মাঝারি মানের চাল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। আর মোটা চালের জন্য গুণতে হবে ৫৩ থেকে ৫৩ টাকা।
খুচরা দোকানিদের অভিযোগ, চালের সরবরাহ বাড়লেও পাইকারি ও ডিলার পর্যায়ে কারসাজি করে চড়া দাম ধরে রাখা হয়েছে।
আমদানিকারকরা বলেছেন, ভারত থেকে চালের আমদানি শুরু হলেও এখনও তা পুরোদমে বাজারে আসেনি। সেটি হলে খুচরা পর্যায়ে আরও দাম কমার সম্ভাবনা আছে বলে মনে করছেন তারা।
এদিকে আমদানির খবরে মিলগেটে চালের দাম কমতে শুরু করেছে। তবে চালকল মালিকরা বলছেন, ধানের সংকট কাটেনি। তাই সরু চালের দাম তেমন একটা কমছে না।