রূপগঞ্জের ভুলতা এলাকায় চাঁদাবাজরা ঢাকা সিলেট মহাসড়ক দখল করে ফুটপাত বসিয়েছে। পুলিশকে ম্যানেজ করে এখান থেকে প্রতিদিন তুলে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এমনই অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
জানা যায় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চাঁদাবাজি করলেও পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রয়েছে নিরব।
তাদের নিরবতায় জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে। তা হলে কি পুলিশের ছত্রছায়ায় চাঁদাবাজি হচ্ছে?
ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে এর সত্যতাও প্রমাণিত হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, মহাসড়ের ফুটপাত থেকে স্বঘোষিত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নামধারী কয়েকজন নেতা (চাঁদাবাজ) দীর্ঘদিন যাবত ভাগবাটোয়ারার মধ্যে চাঁদাবাজি করে আসলেও প্রশাসন নিরব রয়েছে।
সাধারন মানুষের অভিযোগ দীর্ঘদিন যাবত চাঁদাবাজি করলেও তাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কখনো ধরতে পারেনি এবং বন্ধও করতে পারেনি এই চাঁদাবাজি। এমন কি প্রকাশ্যে চাঁদাবাজির কথা শিকার করে বলেন সাংবাদিকরা আমাদের বিরূদ্ধে লেখে কি করবে? আমাদের বিরুদ্ধে অনেক লেখছে। আমাদের কিছুই করতে পারে নাই, কারণ পুলিশ আমাদের সাথে যুক্ত। সাধারণ মানুষের অভিযোগ এসকল চাঁদাবাজদের খুটির জোর কোথায়? সহজেই বুঝতে পারবেন কেনো
চাঁদাবাজরা পুলিশের নাকের ডগায় মহাসড়কে বাজার বসিয়ে চাঁদাবাজি করে আসছে।
দেখা যায় মহাসড়কে একে তো ফুটপাত বসিয়েছে অন্য দিকে লোকাল বাসের জটলা, একেবারেই মানুষের নাভিশ্বাস হয়ে উঠছে। ভুলতা গাউছিয়া এলাকার পথচারী ও পরিবহন যাত্রীরা এ দুর্ভোগের হাত থেকে মুক্তি চায়। এ বিষয় ভুলতা ফাঁড়ির ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন এটা সম্পুর্ন হাইওয়ে পুলিশের দায়িত্বে। মহাসড়ক দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া তাদেরই।
হাইওয়ে পুলিশের ভুলতা ক্যাম্পের (ইনচার্জ) ইনস্পেক্টর মোঃ নাঈম বলেন আমি নতুন আসছি আর আমাদের লোকবল কম থাকায়
সব ঠিক রাখা যাচ্ছে না। তবে সব ঠিক হয়ে যাবে।