খানপুর মেট্রোহলের ট্রাফিক অফিসের সামনে চলছে ইয়াবা,হেরোইন,গাজার জমজমাট মাদক ব্যবসা।
নারায়ণগঞ্জে ব্যাপক হারে বেড়েছে মাদক ব্যবসা। এখন হাত বাড়ালেই মিলে মাদক। শিশু কিশোর থেকে শুরু করে আশি বছরের বৃদ্ধা এই মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। এছাড়াও মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের জন্য নারায়নগঞ্জে অর্ধশতাধিক স্পট রয়েছে। এসব স্পট গুলোতে গডফাদারদের নিয়ন্ত্রণে চলে মাদক ব্যবসা।
জানা যায়, কুমুদিনী বাগান উচ্ছেদ হওয়ার পর এখন মেট্রোহল ট্রাফিক অফিসের সামনে মুদি দুকানের আড়ালে অবৈধ লেগুনা স্ট্যান্ড বানিয়ে চলছে মাদক ব্যবসা।
মেট্রোহল ট্রাফিক অফিসের সামনে একটি বড় সিন্ডিকেট দিন-রাত মাদক ব্যবসা করলেও তারা ভ্রাম্যমান বলে জানা গেছে। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এরা দ্রুত মাদক বিক্রি করে সটকে পড়ে।এখানে দিনে রাতে বিক্রি চললেও কোন ব্যবস্থা গ্রহন করছেনা পুলিশ।
শহরের বিভিন্ন স্পটে নানা কৌশলে চলছে এই মরণ নেশার বাণিজ্য। ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা বিক্রি হচ্ছে পাড়া মহল্লার অলি-গলিতে। পুলিশ ধরলেও পরে জামিনে মুক্ত হয়ে ফের মাদক বাণিজ্যে জড়িয়ে পড়ছে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে কতিপয় পুলিশ সদস্য ধরে ছেড়ে দিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান,রাত হলেই মেট্রোহলের এখানে মুদি দুকানের আড়ালে এবং লেগুনার স্ট্যান্ড বানিয়ে রাতভর চলে গাজা,ইয়াবা ও হেরোইনের ব্যবসা।র্যাব,ডিবি,পুলিশ প্রশাসন যাতে অতি দ্রুত এই সকল মাদক ব্যবসায়ীদের উপর ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার (তদন্ত অফিসার) সাইদুজ্জামান কে মুঠোফনে কল দিলে তার সাথে কোন যোগাযোগ করা যায়নি।