1. sokalnarayanganj@gmail.com : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. skriaz30@gmail.com : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
সাংবাদিককে লাত্থি মেরে জেলে ভরার হুমকী এসআই বারেকের - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে চাঁদাবাজি রোধে কঠোর ব্যবস্থা- জেলা প্রশাসক জালাকান্দি গ্রাম হবে “সজনী গ্রাম” – জেলা প্রশাসকের আশ্বাস কুমুদিনী ছাত্রী হোস্টেলে এক কিশোরীর আত্মহত্যার চেষ্টা  রুপগঞ্জে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান, ২ লাখ টাকা জরিমানা আইজিপি কাপ ক্রিকেটে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন নগরভবনে ইজিবাইক চালকদের হামলা, শিক্ষার্থীসহ আহত ২১ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিরোধে পদক্ষেপ নেয়ার আহবান নতুনধারার এসএসসি পরীক্ষা সমাপ্তিতে না:গঞ্জে পরীক্ষার্থীদের চকলেট উপহার দিলেন ডিসি আইভীকে গ্রেফতারে বাধা ও পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে ৫২ জনকে আসামি করে মামলা যে যতই প্রভাবশালী হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে- এসপি

সাংবাদিককে লাত্থি মেরে জেলে ভরার হুমকী এসআই বারেকের

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
  • ৪৫৩ Time View
সাংবাদিককে লাত্থি মেরে জেলে ভরার হুমকী এসআই বারেকের (ছবি সকাল নারায়ানগঞ্জ)
সাংবাদিককে লাত্থি মেরে জেলে ভরার হুমকী এসআই বারেকের (ছবি সকাল নারায়ানগঞ্জ)

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

ফতুল্লা মডেল থানায় এক সাংবাদিককে লাত্থি মেরে জেলে ভরে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এসআই বারেকের বিরুদ্ধে। জানা যায় আতিয়া খানম পাতা বিগত ১১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টায় নিজ ইচ্ছায় বাসার কাউকে কিছু না বলে বাসা হতে দুটি বাচ্চা সহ বাহির হয়ে যায়। বাচ্চা দুটিকে নিয়ে আতিয়া খানম কোথায় গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে তা পরিবারের কেউ জানেনা। উক্ত বিষয়ে ভুক্তভুগির পরিবার ফতুল্লা মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করে।

যার নং-৬৯২। সাধারণ ডায়রী করার পর হঠাৎ করেই ২০ ফেব্রুয়ারি আতিয়া খানম ও তার দুটি বাচ্চা সহ সন্ধান পাওয়া যায় কিন্তু নিজ পরিবারের কাছেও যায়নি এবং স্বামীর সংসারেও ফিরেনি। অজানা কোন জায়গা থেকে আতিয়া খানম পরবর্তীতে তার স্বামীকে তালাক প্রদান করেন। এরপর দুটি সন্তান থেকে মেয়েকে পিতা হিসেবে মোঃ কাওছার আহমেদ দাবী করলে সন্তানের মা একটি বাচ্চা দিতে রাজি হয়। কিন্তু কখন কিভাবে মেয়ে সন্তানকে দিবে তার শ্বশুর আবুল হোসেন কাওছার আহমেদকে বলেন। ২৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় কাওছার আহমেদ ও তার মেঝো ভাই আরিফ হোসেন নারায়ণগঞ্জ কথা ডটকম এর স্টাফ রিপোর্টার ও তার মা আতিয়া খানমের বাড়িতে যান। সেখানে মার সামনে দু’ভাইকে আতিয়া খানমের বাবা ও ছোট ভাই মিলে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করে আহত করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আহতরা ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসলে ঘটনা ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে তারাই আবার পুলিশে অভিযোগ দাখিল করে। চিকিৎসা শেষে আহতরা ফতুল্লা থানায় অভিযোগ দায়ের করে। সেখানে অভিযোগের তদন্তভার দেওয়া হয় এসআই বারেক কে।

এরপর আহতরা কথা বলতে গেলে সাংবাদিক আরিফ হোসেনকে এসআই বারেক লাথি মেরে লকআপে ভরার হুমকী প্রদান করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালজ করে। সাংবাদিক আরিফ তার পরিচয় দিলে এসআই বারেক বলেন তোর মতো সাংবাদিক অনেক দেখেছি। সাংবাদিকের কি দাম আছে? তোরাতো দুই টাকার সাংবাদিক।

তোর মতো সাংবাদিককে লাত্থি মারতে মারতে লকআপে ভরে রাখব। তখন দেখব তোদের দুই টাকার সাংবাদিকের জোর কোথায়? নারায়ণগঞ্জের সাংবাদিকরা দুই টাকার সাংবাদিক। তার এই আচরণে সাংবাদিক মহলে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সাংবাদিকরা কখনো দুই টাকার হতে পারে না। একজন সাংবাদিক সিনিয়ার হোক আর জুনিয়ার হোক অথবা স্টাফ রিপোর্টার অথবা ফটো সাংবাদিক সবাই একই পেশায় নিয়োজিত।

একজন সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করা মানে গোটা সাংবাদিকের উপরই পড়ে। সাংবাদিকদের প্রতি এই রকম মন্তব্য করায় তীব্র সমালোচনায় পড়েছেন এসআই বারেক। উক্ত ঘটনায় সাংবাদিক মহল মাননীয় এসপি মহোদয়ের হস্তক্ষেপ কমনা করেছেন এবং ন্যায় বিচারের দাবী জানিয়েছেন।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL