1. sokalnarayanganj@gmail.com : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. skriaz30@gmail.com : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন-মো:  সাজ্জাত হোসেন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৮:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত মাহাবুব আলমকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করলেন ডিসি  সড়কে অবৈধ দোকানপাট ও হকার উচ্ছেদ অভিযান  রূপগঞ্জে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা মামলার আসামি মো: ইব্রাহিমকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১১ সোনারগাঁয়ের ঐতিহাসিক পানাম সিটি পরিদর্শন করলেন চীন উপমন্ত্রী  ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নির্বাচনহীন পরিস্থিতি দীর্ঘ হোক তা চায় না-মুফতি মাসুম বিল্লাহ গোতেরেসের সফর সেরা বৈষম্যের উদাহরণ : মোমিন মেহেদী বাংলাদেশ ইসলামী যুব আন্দোলনের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল  জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে রাইফেলস ক্লাব পর্যন্ত সাইনবোর্ড ও ব্যানার অপসারণ নানগঞ্জ “পুলিশ লাইনস স্কুল” এর এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত  ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো দোয়া ও ইফতার মাহফিল

শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন-মো:  সাজ্জাত হোসেন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৫ Time View

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

আড়াইহাজারে শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো:  সাজ্জাত হোসেন।

শনিবার  রাতে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাট, গোপালদী, জালাকান্দী, গাজিপুরা, কামরানিরচর, পুরিন্দা, পাল্লা, সাতগ্রাম, বান্টিসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে অসহায় হয়ে পড়া মানুষের বাড়ি বাড়িএবং রাস্তায় শুকে থাকা অসহায় মানুষের  গিয়ে শীত নিবারনের জন্য তিনি তাদের গায়ে জড়িয়ে দেন এসব কম্বল। 

ইউএনও সাজ্জাত হোসেন বলেন, শীতে ছিন্নমূল ও দরিদ্র মানুষদের অনেক কষ্ট হয়। তাদের অনেকের শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য নেই। এছাড়া ফুটপাতে খোলা আকাশের নিচে অনেক অসহায় মানুষ রাত্রি যাপন করে। তাদের শীত নিবারণের কোন ভালো বস্ত্র থাকে না।

প্রায়ই দেখা যায়, মানুষ পলিথিন পেচিয়ে অথবা গামছা গাঁয়ে তুলে ঘুমিয়ে থাকে। অনেক সময় রিক্সার উপরেও অনেককে ঘুমাতে দেখা যায়। মূলত তাদের উদ্দ্যেশ্যেই আজকের এই কর্মসূচী। তাই সবার উচিত এভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

তাই কম্বল নিয়ে প্রকৃত ছিন্নমূল ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণের লক্ষ্যে রাতের অন্ধকারে বের হয়েছিলাম। শীতার্তদের কম্বল দিতে পেরে মনে অনেক স্বস্তি পেয়েছি। এই মানবিক কাজ অব্যাহত রাখার চেষ্টা করা হবে।

কম্বল পেয়ে গাজীপুরা এলাকার এক মধ্যবয়সী নারী বলেন, কয়েকদিন ধরে শীত পড়ছে। শীতে অসহায়ের মতো কষ্টে দিন যাপন করতেছি। আগুনের কাছে থাকলেও শীত কমে না। অনেক শীত করে। কম্বল পেয়ে আমার খুব ভালো লাগছে। কে কম্বল দিছে আমি তাকে  চিনি না। আল্লাহ তাকে ভালো রাখুক।  

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL