1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন-মো:  সাজ্জাত হোসেন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
নৈতিক শিক্ষা ও সৎসঙ্গ ব্যতীত মাদক এবং অপসংস্কৃতি বন্ধ সম্ভব নয় শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন-মো:  সাজ্জাত হোসেন এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার ডিসি) মোহাম্মদ মাহমুদুল হকের বদলির আদেশ বাতিল আইনের উর্ধ্বে কেউ নয়-  ডি.সি. ট্রাফিক দক্ষিণ। নগরীতে সদর থানা শ্রমিকদলের উদ্যোগে অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ  দেশের আইন-শৃঙ্খলা নিরাপত্তা জোরদার করতে সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়েছে র‌্যাব-১১ সিটি কর্পোরেশনের কাজের স্থবিরতা কাম্য নয়-মুফতি মাসুম বিল্লাহ আই.ই.টি স্কুল ও হাস প্রজনন খামানের সামনের অতি গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি খানাখন্দে বেহাল দশায় পরিণত নারায়ণগঞ্জ জেলা ট্রাক, ট্যাংকলরী ও কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন ও শ্রমিক

শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন-মো:  সাজ্জাত হোসেন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ০ Time View

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

আড়াইহাজারে শীতার্ত ও  মানুষের দুর্ভোগ ও কষ্টের কথা চিন্তা করে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো:  সাজ্জাত হোসেন।

শনিবার  রাতে উপজেলার বিশনন্দী ফেরিঘাট, গোপালদী, জালাকান্দী, গাজিপুরা, কামরানিরচর, পুরিন্দা, পাল্লা, সাতগ্রাম, বান্টিসহ বিভিন্ন এলাকায় শীতে অসহায় হয়ে পড়া মানুষের বাড়ি বাড়িএবং রাস্তায় শুকে থাকা অসহায় মানুষের  গিয়ে শীত নিবারনের জন্য তিনি তাদের গায়ে জড়িয়ে দেন এসব কম্বল। 

ইউএনও সাজ্জাত হোসেন বলেন, শীতে ছিন্নমূল ও দরিদ্র মানুষদের অনেক কষ্ট হয়। তাদের অনেকের শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য নেই। এছাড়া ফুটপাতে খোলা আকাশের নিচে অনেক অসহায় মানুষ রাত্রি যাপন করে। তাদের শীত নিবারণের কোন ভালো বস্ত্র থাকে না।

প্রায়ই দেখা যায়, মানুষ পলিথিন পেচিয়ে অথবা গামছা গাঁয়ে তুলে ঘুমিয়ে থাকে। অনেক সময় রিক্সার উপরেও অনেককে ঘুমাতে দেখা যায়। মূলত তাদের উদ্দ্যেশ্যেই আজকের এই কর্মসূচী। তাই সবার উচিত এভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

তাই কম্বল নিয়ে প্রকৃত ছিন্নমূল ও দরিদ্রদের মাঝে বিতরণের লক্ষ্যে রাতের অন্ধকারে বের হয়েছিলাম। শীতার্তদের কম্বল দিতে পেরে মনে অনেক স্বস্তি পেয়েছি। এই মানবিক কাজ অব্যাহত রাখার চেষ্টা করা হবে।

কম্বল পেয়ে গাজীপুরা এলাকার এক মধ্যবয়সী নারী বলেন, কয়েকদিন ধরে শীত পড়ছে। শীতে অসহায়ের মতো কষ্টে দিন যাপন করতেছি। আগুনের কাছে থাকলেও শীত কমে না। অনেক শীত করে। কম্বল পেয়ে আমার খুব ভালো লাগছে। কে কম্বল দিছে আমি তাকে  চিনি না। আল্লাহ তাকে ভালো রাখুক।  

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL