সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর এর সহ-সভাপতি মাওলানা হাবিবুল্লাহ হাবিব বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রকৃত তদন্ত দাবি করে বলেছেন, ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী যখন পুরোপুরি পর্যুদস্ত হয়ে পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে, ভারতীয় মিত্রবাহিনী যখন ঢাকার নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই নিয়ে নিয়েছে তখন বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় বুদ্ধিজীবীরা কিভাবে গুম এবং হত্যার স্বীকার হলেন, তার প্রকৃত রহস্য এখনো পর্যন্ত দেশবাসীর সামনে উন্মোচিত হয়নি।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি দাবি করে ক্ষমতায় থাকা দলগুলো এ ঘটনার সঠিক তদন্তে কার্যকর কোন উদ্যোগ গ্রহন করেনি বরং একে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে ।
আজ ১৩ ডিসেম্বর, শুক্রবার, বিকেল ৩টায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ২নং ওয়ার্ড এর গণ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ২নং ওয়ার্ড সভাপতি জনাব মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে গণ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান বক্তা মোহাম্মদ সুলতান মাহমুদ সেক্রেটারি- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নারায়ণগঞ্জ মহানগর। বিশেষ অতিথি
ডা. মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম জয়েন্ট সেক্রেটারী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,
নারায়ণগঞ্জ মহানগর। জনাব বিল্লাল হোসেন সভাপতি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা।
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক টিটু সাংগঠনিক সম্পাদক, দ্বীনি সংগঠন, নারায়ণগঞ্জ জেলা।
আলহাজ্ব মুহাম্মদ রহিম উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক, দ্বীনি সংগঠন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা।
হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল ফারুক সেক্রেটারি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা। আলহাজ্ব হযরত মাও.শামসুজ্জামান সভাপতি, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা। আলহাজ্ব মুহা. সিরাজ মোল্লা সভাপতি,
ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা। হাফেজ মাও. নাছির উদ্দিন সভাপতি, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা।
হাফেজ মুহা. ইয়াছিন আরাফাত সভাপতি জাতীয় শিক্ষক ফোরাম সিদ্ধিরগঞ্জ থানা
মুহা. খালেদ সাইফুল্লাহ সানভীর সভাপতি, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা।