1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
জাকির খানের পক্ষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানি কাল - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে “সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখুন”- শীর্ষক মহিলা পরিষদের মানববন্ধন ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের মাঝখানে সাহসী ভূমিকা এড. টিপুর নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ওএমএস ডিলার নিয়োগে উন্মুক্ত লটারী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত  আন্তর্জাতিক সিডও দিবস উপলক্ষে মতবিনিময় সভা  ”নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাসিক প্রশাসক’র ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনার নির্মাণ কাজ পরিদর্শন  লুটপাট-ছিনতাই-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজী-খুন-ধর্ষণ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন   তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ  ঘরের মা, মসজিদের ইমামেরও নিরাপত্তা নেই : মোমিন মেহেদী

জাকির খানের পক্ষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানি কাল

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৬০ Time View

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

কিভাবে ষড়যন্ত্র করেছে সে প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিনের নাম ছিল এই মামলায়। কিন্তু তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।

মূলত গিয়াসউদ্দিন ও তৈমুর আলম খন্দকার এই ষড়যন্ত্র করে তাকে আসামি করেছেন। পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে জাকির খানকে ফাঁসানো হয়েছে দাবি করে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক দিদার খন্দকার বলেন, জাকির খানের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষানিত মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

তৈমুর আলম খন্দকার যখন তার দলে নেতাকর্মীতে বেড়াতে পারেনি, তখন পরিকল্পিতভাবে সাব্বিরকে খুন করে সেই মামলায় জাকির খানের নাম জড়িয়েছেন। অথচ জাকির খান ঘটনার সময়ে বিদেশে ছিলেন। ফলে তিনি এই মিথ্যা মামলা থেকে অচিরেই মুক্তি পাবেন। এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার দুই দফায় জাকির খানের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের যুক্তিতর্ক আদালতে উপস্থাপন করেছেন তারা। 

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ব্যবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার । এ হত্যাকান্ডের পর তৎকালীন জেলা বিএনপির সভাপতি ও বর্তমান তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব এবং নিহতের বড় ভাই তৈমুর আলম খন্দকার বাদী হয়ে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ১৭ জনের নামে ফতল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর মোট ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়। পরবর্তিতে সিআইডির এএসপি মসিহউদ্দিন দশম তদন্তকারী কর্মকর্তা দীর্ঘ প্রায় ৩৪ মাস তদন্ত শেষে তিনি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারী আদালতে ৮ জনকে আসামি করে চার্জশীট দাখিল করেন। এতে মামলা থেকে সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন, তার শ্যালক জুয়েল, শাহীনকে অব্যাহতি দিয়ে সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জাকির খান, তার দুই ভাই জিকু খান, মামুন খানসহ মোট ৮ জনকে আসামি উল্লেখ করা হয়। এ চার্জশিটে মামলার প্রধান আসামি গিয়াস উদ্দিনকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ায় মামলার বাদী তৈমুর আলম খন্দকার চার্জশিটের বিরুদ্ধে ওই বছরের ২৪ জানুয়ারি আদালতে নারাজি পিটিশন দাখিল করেন। নারাজি পিটিশনে তৈমূর আলম বলেছিলেন, ‘গিয়াসউদ্দিনই সাব্বির আলম হত্যাকাণ্ডের মূল নায়ক। গিয়াসউদ্দিন ও তার সহযোগীদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা একটি গোঁজামিলের চার্জশিট দাখিল করেছেন।’ এরপর থেকে ৫ বছরের অধিক সময় ধরে নারায়ণগঞ্জ বিচারিক হাকিম আদালতে (ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট) মামলার শুনানি চলে আসছিল। গত ২০১১ সালের অক্টোবর মাসে তৈমুর আলম খন্দকার আদালতে দাখিলকৃত না রাজি পিটিশনটি আবেদন করে প্রত্যাহার করে নেন। নারাজি পিটিশন প্রত্যাহারের কারণে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন এখন আর মামলায় অভিযুক্ত নেই। ফলে সিআইডি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে যে ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করেই মামলাটি পরিচালিত হচ্ছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL