1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
রাঙামাটিতে শীতে জবুথবু নিম্নআয়ের মানুষ - সকাল নারায়ণগঞ্জ
মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ওএমএস ডিলার নিয়োগে উন্মুক্ত লটারী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত  আন্তর্জাতিক সিডও দিবস উপলক্ষে মতবিনিময় সভা  ”নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত নাসিক প্রশাসক’র ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনার নির্মাণ কাজ পরিদর্শন  লুটপাট-ছিনতাই-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজী-খুন-ধর্ষণ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন   তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ  ঘরের মা, মসজিদের ইমামেরও নিরাপত্তা নেই : মোমিন মেহেদী মরহুম খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন সাহেবের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁয়ে সাড়ে সাত’শ বছরের প্রাচীন গ্রন্থাগার সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন

রাঙামাটিতে শীতে জবুথবু নিম্নআয়ের মানুষ

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২০৭ Time View

রাঙামাটিতে শীতে জবুথবু নিম্নআয়ের মানুষ। সারা দেশের মতো রাঙামাটিতেও প্রচণ্ড শীতের প্রকোপ। অর্থনৈতিক দৈন্যদশায় শীতবস্ত্র কেনার সামর্থ্য না থাকায় চরম দুর্ভোগে জেলার অহরহ মানুষ। প্রশাসন থেকে সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। এতে বঞ্চিত দুর্গম এলাকার মানুষ। খোঁজ নিয়ে এ খবর জানা গেছে।

জানা যায়, সদরসহ জেলার ১০ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে শীতবস্ত্রের অভাবে চরম দুর্ভোগ হচ্ছে বহু অসহায় মানুষের। শীত নিবারণে আগুন জ্বালিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে তাদের। সদরসহ জেলার নানিয়ারচর, কাউখালী, বরকল, বিলাইছড়ি, জুরাছড়ি, লংগদু, বাঘাইছড়ি উপজেলার বেশিরভাগ দুর্গম এলাকায় সরকারিভাবে কোনো শীতবস্ত্র পৌঁছায়নি বলে খবর পাওয়া যায়।

কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের উলটাপাড়ার বয়স্কা বিধবা বনশোভা চাকমা বলেন, টাকার অভাবে শীতবস্ত্র কিনতে না পারায় প্রতিবছর শীত এলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় তার পরিবারের লোকজনকে। এ বছরও আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণ করে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। সরকারি বেসরকারি কারও কাছ থেকে কোনো শীতবস্ত্র জোটেনি তাদের।

রাঙামাটি শহরের হ্যাপির মোড় এলাকায় বাড়িঘরে কাজ করে খাওয়া জহুরা বেগম বলেন, শীতবস্ত্রের অভাবে তার পরিবারের লোকজন খুব কষ্টে দিনযাপন করছে। তারা কারও কাছ থেকে কোনো শীতবস্ত্র পাননি। একইভাবে শীতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে জেলার অনেক উপজেলার বহু ইউনিয়নের দুর্গম এলাকার অসহায় শীতার্ত মানুষজনকে। বহু অসহায় মানুষ বঞ্চিত সরকারি শীতবস্ত্র থেকে।

এদিকে পাহাড়ে জেঁকে বসেছে শীত। এতে বিপর্যস্ত জনজীবন। প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এবং সন্ধ্যা থেকে রাতব্যাপী কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকছে পাহাড়ি এলাকা। সূর্যের দেখা মিলছে দুপুর ১২টার পরে। জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশ সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে শীতার্তদের পাশে দাঁড়ালেও তা পর্যাপ্ত নয় বলে জানা গেছে।

জেলা প্রশাসন জানায়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৩৩ হাজার কম্বল শীতার্তদের মাঝে বিতরণের জন্য পাঠানো হয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. রোকনুজ্জামান বলেন, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকে প্রথম পর্যায়ে ২১ হাজার ৩০০ এবং পরে ৫ হাজার ৭৫০ কম্বল পাওয়া যায়। সেগুলো প্রত্যেক উপজেলায় বিতরণ করা হয়েছে। এরপর নতুন বছরে ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে আরও ৬ হাজার কম্বল পাওয়া যায়। সেগুলো জেলা প্রশাসক খুব শিগগিরই বিতরণ করবেন।

জেলা প্রশাসক মো. মোশারফ হোসেন খান বলেন, এ পর্যন্ত পাওয়া প্রায় ৩৩ হাজারের মতো কম্বল জেলার ১০ উপজেলার সংশ্লিষ্ট নির্বাহী কর্মকর্তা ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে গরিব ও অসহায় শীতার্ত লোকজনদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। 

এছাড়া জেলা পুলিশের পক্ষে ৫ শতাধিক শীতার্ত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL