নারায়ণগঞ্জ ১২ নং ওয়ার্ডের ডনচেম্বার এলাকায় বেরেই চলছে চোরের তান্ডব হুমকির মুখে এলাকাবাসী। পুলিশের সহায়তা নিয়েও থামানো যাচ্ছেনা এই চোর কিশোর গ্যেংদের। কেন নিরব এলাকার গন্যমান্য বেক্তিরা। জি.ডি করার পর ও নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন বাদি।
থেমে নেই ১২নং ওয়ার্ডের চুরির পাইতেরা জিডি, করা পুলিশের তদন্ত সিসি কেমেরার ফুটেজ, কে তোয়াক্কা না করেই ছোট, বড়ো চোরের গ্যেং নিসচিন্তে চুরি করে চলছে তাও আবার ভাড়াটিয়া দের ১২নং ওয়ার্ডের হাসেম মিয়ার গ্যারেজ থেকে মোটরসাইকেল চুরি হয়েছে মোটরসাইকেলের মালিকের নাম হারুন অর রশিদ ৩১ পিতা মোঃ আমজাদ হোসেন বর্তমান ঠিকানা আলমগীর সাহেবের চার তলার ভাড়াটিয়া।
মোটরসাইকেল মালিক নারায়ণগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা করেন। চুরি হওয়ার সময় ভোর সকাল ৪.৩০ ঘটিকায়। মোটরসাইকেলের নাম সুজুকি জিকসার, দাম ২৪০০০০ দুই লক্ষ চল্লিশ হাজার। ইঞ্জিন নং BGA1-686362। এই বেপারে সকাল নারায়ণগঞ্জ এর রিপোর্টারকে ডনচেম্বার এলাকার এবং ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বলেন এই সব চোর সনাক্ত করতে হলে সবার বাসায় সিসি কেমেরা লাগিয়ে সচেতন থাকতে হবে।
থেমে নেই ১২ নং ওয়ার্ডের চোরদের উৎপাত অতিষ্ঠ মহল্লাবাসী দিনে দুপুরেই সিসি কেমেরা থাকা সত্ত্বেও গেটের তালা খুলে ভাড়াটিয়ার ঘরের তালা ভেঙ্গে চুরি। চোর কিশোর গ্যেং এর হোতা রাহিম এর পরিচালনায় ২/৩ জন ১) মেহেদি হোসেম রাহিম(১৪), পিতা: মো: রানা, ২) সোয়াব (১৪) পিতা: মো: মানিক। মহল্লার বিভিন্ন মুদির দোকান সহ বাদ পরেনি কাঠের দোকান ও অসহায় ও গরিব এর ঝাল মুরির দোকান, ইলেকট্রনিক দোকান চঙ্গ সহ ঘর থেকে চাল ডাল এবং দরজার চৌউকাট ও বাদ পরেনি এই চোরের হাতে।
এবং কি লেপটপ,ফেন,মোবাইল,লোহার চেয়ার,নগদ টাকা সহ ৩০ হাজার টাকাট চেকও পরযন্ত বাদ পরে নি এই চোর গ্যেং এর হাতে। এই কিশোর গ্যেং চরের হাতে ছার পায়নি মানুষ এর পালন করা হাস মুরগি ও কিভাবে এত গন্যমান্য বেক্তিরা থাকা সত্ত্বেও সক্রিয় ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে এই চোর চক্র।
এলাকার দারয়ান থকতেও কিভাবে এই চুরি করে এই চক্র। কিছু সুত্রে জানা যায় এই চোর চক্রের সাথে দারোয়ান সাহালমের সেলটারে চুরি করছে এই চোর চক্র। মাসিক প্রতি তাকে প্রতি বাসা থেকে দওয়া হচ্ছে ৪০০ টাকা। টাকা পাওয়া সত্ত্বেও তার নাকের নিচে কিভাবে চুরি হচ্ছে এলাকাবাসীর দাবি।