1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
সোনালী ব্যাংকের সামনে থাকা হকারদের জন্য সুবিধা হচ্ছে মোবাইল চোরদের - সকাল নারায়ণগঞ্জ
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
পুলিশ ‍সুপারের সাথে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময় নারায়ণগঞ্জের সিভিল সার্জন মুশিউর রহমানকে ভৎসনা করেছেন আদালত সেলিম খন্দকার খোকার মত্যুতে নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক উন্নয়ন ফোরামের গভীর শোক প্রকাশ জান্নাতুল বাকিতে ডা. রাশেদার দাফন সম্পন্ন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ-এর সাথে ইসলামী আন্দোলনের নেতৃকর্মীদের সাক্ষাত ইসলামী আন্দোলন নগর সাংগঠনিক সম্পাদকের মায়ের ইন্তেকাল বাস ভাড়া কমানোর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজশাহী জেলার ডিবি পুলিশ কর্তৃক ২৪ কেজি গাঁজা ও একটি ট্রাক জব্দ-সহ গ্রেফতার: ৩ বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা বিভাগীয় কমিটির পরিচিতি ও আলোচনা সভা সকালে নারায়ণশঞ্জ – এর ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ৬ষ্ঠ বছরে পদার্পন উপলক্ষে আলোচনা ও কেক কাটা

সোনালী ব্যাংকের সামনে থাকা হকারদের জন্য সুবিধা হচ্ছে মোবাইল চোরদের

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৮৮ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাড়া সোনালী ব্যাংকের সামনে চলছে হকারদের রমরমা ব্যবসা। রাস্তা থেকে শুরু করে পুরো ফুটপাত যেন তাদেরই দখলে।

 

চাষাড়া সোনালী ব্যাংকের সামনের হকারদের ফলে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে যানজট আর এই যানজটের সুবিধার্থে একদল ছিনতাইকারী ও পকেটমার চক্র ভীড়ের মধ্য ধাক্কাধাক্কি করে ছিনিয়ে নিচ্ছে অসহায় মানুষের মোবাইল ও টাকা-পয়সা।

 

অনুসন্ধানে জানা যায়,প্রতিদিন পকেটমার ধরা হলেও পরে তাদের ছেড়ে দিলে পরেরদিন আবার সেই একই পেশায় পথে নামছে এই চক্র।এই চক্ররের পিছনে কাজ করছে তাদের গডফাদাররা যারা নাকি শহীদ মিনারে ভিতরে থেকে শেল্টার দিচ্ছে এই চক্রটিকে।

 

এই পকেটমার চক্রটি ধরা পড়ার পর তাদের সাথের সিন্ডিকেটের আরো কিছু পকেটমারের নাম বলেন যারা হচ্ছেন রেহেনা,আলো,ফতেয়া,পিংকিসহ আরো অনেকে।এই সিন্ডিকেটের মুলহোতা হলেন কুত্তা কালাম যার শেল্টারে এইসব পকেটমারেরা রাস্তায় সাধারন জনগনের সর্বস্ব কেড়ে নেয়। এই কুত্তা কালামের বউ হচ্ছে রেহেনা যাকে দিয়েও তিনি এই কাজ করিয়ে বেড়ান।

 

রফিক নামের একজন স্থানীয় ব্যাক্তি জানান,প্রতিদিন পকেটমার চক্রটি প্রথমে চাষাড়া শহীদ মিনারে সমাবেত হন পরে একেক জন একেক দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যান।আর এই চক্রটিকে শেল্টার দিয়ে থাকেন তাদের গডফাদাররা যারা নাকি এই পকেটমার চক্রটি ধরা পড়লে তাদের বিভিন্ন কৌশলে ছুটিয়ে নিয়ে যান। চক্রটি তাদের অপরাধ কার্জকর্ম শেষে চাষাড়া শহীদ মিনারে বসে ভাগ বাটোয়ারা করে থাকেন।

 

এছাড়া তিনি আরো জানান সোনালী ব্যাংকের সামনে একটি পিঠার দোকান রয়েছে যেখানে নাকি চক্রটি প্রতিদিন চুরি করা মোবাইলগুলো জমা দেন এবং তাদের এর বিনিময়ে চক্রটিকে মোবাইল প্রতি ১০০০ টাকা করে দেয়া হয়ে থাকেন।

 

ভুক্তভোগীরা জানান,ব্যাংকের সামনে পুলিশের গাড়ি বসে থাকার পরও তাদের পরোয়া না করে চুরি করে বেড়াচ্ছে এই চক্রটি। সোনালী ব্যাংকের সামনে থাকা কিছু হকার আড়ালে  এই চক্রটির সাথে জড়িত। এই চক্রটির গডফাদাররা এদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দিবে কিংবা মোবাইল উদ্ধার করে দিবে বলে কৌশলে ছুটান।

 

সুশীল সমাজের দাবি র‍্যাব,পুলিশ,গোয়েন্দা বিভাগ যদি এই চক্রটির শেল্টারদাতাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসেন তাহলে অতিশীঘ্রই সাধারন জনগন এদের হাত থেকে রক্ষা পাবেন।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL