সকাল নারায়ানগঞ্জঃ নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা’র কুতুবপুর ইউনিয়নে দেলপাড়া এলাকায় একটি বাল্য বিবাহ হওয়ার ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল। এমন সময় কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মনিরুল আলম সেন্টুর কাছে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদা বারিক ফোন করে জানায় কুতুবপুরে দেলপাড়া এলাকায় একটি বাল্য বিবাহ হচ্ছে এটা খবর নিয়ে দেখেন ঘটনা সত্য হলে বিয়ে বন্ধ করে দেন। এসময় ঘটনা স্থলের ঠিকানা দিয়ে দেওয়া হয়। পরে ঘটনা স্থলে গিয়ে ঘটনার সত্যতা যাচাই করে দেখেন বাল্য বিবাহের কন্যার বয়স ১৫ বছর ১১ দিন অর্থাৎ বিয়ের বয়স না হওয়ায় চেয়ারম্যান সেন্টু নিজ দায়িত্বে বিয়েটি বন্ধ করে দেন।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে ফতুল্লা কুতুবপুর ইউনিয়নের দেলপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এসময় বাল্য বিবাহের কন্যার পিতা ও যার সাথে বাল্য বিবাহ হতে যাচ্ছিল তার মাতা’র একটি সাদা কাগজে মুছলেখা নিয়ে তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সেখানে উল্লেখ্য করা হয় কন্যার পিতার কথা তিনি বলেন, আমি এই মর্মে অঙ্গিকার ব্যক্ত করিতেছি যে আমার কন্যার প্রাপ্ত বয়স না হওয়া পর্যন্ত আমি তাকে বিবাহ দিব না।