নারায়নগঞ্জ শহরে সম্প্রতি বেশ কয়েকবার মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়। কিন্তু পরিস্থিতি বদলায়নি এতটুকুও। একটু চোখকান খোলা রাখলেই দেখা যায়, অবাধে মাদক বিক্রির দৃশ্য দেখে মোনে হবে আমাদের দেশে অদেরকে বোদহয় লাইসেন্স দিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার তাই তারা অবাদেই চালাচ্ছেন এই মরন নেশার বানিজ্য মেলা।
নারায়নগঞ্জের ২ নং রেল গেইট ও জিম খানা এলাকায় হাত বাড়ালেই পাওয়া যাচ্ছে ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন, গাঁজা। কোনেভাবেই থামছে না মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসা। বেড়েই চলেছে মাদকের বিস্তার।
নারায়ণগঞ্জের ২ নং রেল গেইট এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে মাদক ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় দুই-চার জন রাজনৈতিক নেতার ছাত্র ছায়ায় প্রকাশ্যে এলাকায় মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে করে মাদকের করালগ্রাসে এলাকার যুব সমাজ ধ্বংস হচ্ছে। মাদক ব্যবসায়ীদের কেউ বাঁধা দিলেই তাকে মারধর করে মাদক দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয় চক্রটি।
মাদকের ফাঁদে পড়ে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীসহ উঠতি বয়সী যুবকরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এমনকি মাদক প্রতিরোধে পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ প্রশাসন একের পর এক অভিযান চালালেও কোনো কাজে আসছে না।
২ নং রেল গেইট এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা হচ্ছে, ইমরান,দিপু,রুবেল এর ভাই নয়ন,অসত,ফর্মা,ফর্মা দয়াল,জীমখানার জাবেদ, চানমিয়া, ও বন্দরের রনি ওরফে রাসেল ফর্মা জিনি নিজেই একজন পাইকপাড়া বড় কবরস্তান এলাকার শীপলু হত্যা মামলার পলাতক আসামি ১নং বাবুরাইল এলাকার ফর্মা উজ্জ্বল,ও তার সহযোগি রফিক জিনি বর্তমানে ইয়াবা সহ মাদক নিয়ন্ত্রণ অদিধপ্তরের কাছে গ্রেফতার হয়ে জেল হেফাজতে আছেন আরো হলো শাহিন,ইমান,পুতুলি,দুলালি,বিল্লাল,তাছলি ও দুলালের মেয়ে অপর্না ও নাম জানা ওজানা অনেকেই আছে তদের দলে।
জীমখানার মাদকের সম্রাট রিপন ও তার ছোট ভাই রাব্বি ওরোফে সিজার রাব্বি জিনি নারায়ণগঞ্জ রেল স্টেশন এলাকায় জুয়ার আখরা বসায় ও মাদক ডিলার, আলম চান, লিমন ওরোফে বাদশা, লালচান, তার বোন আলো ও তার ছেলে তানবীর একজন কুখ্যাত কিশোর গ্যাং এর লিডার, সাহাআলম, আলিআজম আলিজান,পছা ওরোফে সোহেল, পিচ্ছি বাবু, আফজল,মামা অলক,ও তাদের সঙ্গী সাথিগন সহরের বিভিন্ন এলাকায় মাদক কেনাবেচা করে সমাজের মানুষের জীবন ধংশ করে আসছে বলে জানা গেছে এক গভীর অনুসন্ধানে।
নারায়নগঞ্জের ২ নং রেল লাইনে অবাধে চলছে ইয়াবা সেবন। কোথাও একাকী কোথাও দলবেঁধে চলে মাদক সেবন। এমনকি দিনে দুপুরে সবার সামনেই প্যাথেড্রিনের মতো শিরায় নেয়ার মাদক গ্রহণের দৃশ্যও অস্বাভাবিক কিছু নয় এই এলাকায়।