নারায়ণগঞ্জ টু চন্দ্রা রুটে চলাচল করে মৌমিতা কোম্পানীর বাস। রুট পারমিট ও ফিটনেস বিহীন গাড়ি গুলো নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়া পয়েন্টে রাস্তার মাঝখান থেকে যাত্রী উঠানো-নামানোর কারনে সৃষ্ট হচ্ছে তীব্র যানজটের। হাতে গোনা কিছু সংখ্যক বাসের অনুমোদন নিয়ে এক একটি কোম্পানি শতাধিকের বেশি বাস পরিচালনা করছে এই রুট গুলোতে । শহরের মধ্যে কোনো নিদিষ্ট কোন বাস স্টার্ন্ড না থাকার কারনে ও বাসের সংখ্যা বেশি হওয়ায় অবৈধ ভাবে রাস্তার দুইপাশে এলোমেলো ভাবে গাড়ি গুলো দাড়ঁ করিয়ে রেখে সরু রাস্তাকে আরো সরু করে ফেলেছে তারা।
এছাড়া নারায়ণগঞ্জ শহরের যানজট থেকে মুক্তির জন্য মরিয়া হয়ে আছে নগরবাসী।
এদিকে শত চেষ্টা করেও যানযট নিরসন করতে যেন ব্যর্থ হচ্ছে জেলার ট্রাফিক বিভাগ।
শহরের চাষাঢ়া গোল চত্বরে মৌমিতা বাস কে অবৈধ ভাবে রেখে যাত্রী উঠানামা করতে দেখা যায় ট্রাফিক কর্মকর্তাদের সামনেই।
মৌমিতা বাসের হেল্পারদের ট্রাফিক পুলিশের সাথে টাকার বিনিময় করতে দেখা যায় কিন্ত কিসের বিনিময়ে এই টাকার আদান প্রদান তার প্রশ্ন রয়েই গেলো সাধারন জনগনের।
সাংবাদিকদের দেখলেই টাকা না নিয়ে উল্টা বাসগুলো তাড়িয়ে দেন আর সাংবাদিক না থাকলেই গোপনে হেল্পার থেকে টাকা নিয়ে বাসগুলোকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেও কিছু বলেনা।
এক রিকশা চালক বলেন, আমি এই রাস্তায় প্রতিদিন কম হলেও ১০-১২ বার এর থেকেও বেশি রিকশায় যাত্রী নিয়া আসা যাওয়া করি। এই ভাঙ্গাচুড়া (ফিটনেস বিহীন) গাড়ি গুলো এমন উল্টা পাল্টা রাইখা জাম লাগায় আর এর লেইগ্যা এক্সিডেন্ট (দূর্ঘটনা) হয়।