1. sokalnarayanganj@gmail.com : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. skriaz30@gmail.com : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
জাকির খানের পক্ষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানি কাল - সকাল নারায়ণগঞ্জ
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১২:৩২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
আইনজীবীদের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন জাকির খান, ফুল দিয়ে বরণ পুলিশের শুটিং প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে আইজিপি ২৬টি কোরবানির পশুর হাটের ইজারা দেয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে নাসিক ন্দরে রনি মোল্লাকে কুপিয়ে হত্যা, র‍্যাব-১১ এর অভিযানে আরও ১ জন আসামি গ্রেফতার নারায়ণগঞ্জে রুট পারমিট ও ফিটনেসবিহীন বাস ডাম্পিংয়ে দেওয়া হবে- ডিসি ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নবজাতকদের জন্যে আইসিইউ ইউনিটের শুভ উদ্বোধন করলেন ডিসি সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসকের সাথে ইসলামী আন্দোলনের সৌজন্য সাক্ষাৎ বেগম খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা ও অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার রাজপথে না:গঞ্জ বিএনপির শোডাউন গ্রিন এন্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সদর উপজেলার অংশীজনদের নিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা মাসদাইরে সরকারি জায়গা দখলসংক্রান্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে মোবাইল কোর্ট

জাকির খানের পক্ষে আদালতে যুক্তিতর্ক শুনানি কাল

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৮৬ Time View

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

কিভাবে ষড়যন্ত্র করেছে সে প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিনের নাম ছিল এই মামলায়। কিন্তু তার নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।

মূলত গিয়াসউদ্দিন ও তৈমুর আলম খন্দকার এই ষড়যন্ত্র করে তাকে আসামি করেছেন। পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে জাকির খানকে ফাঁসানো হয়েছে দাবি করে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক দিদার খন্দকার বলেন, জাকির খানের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষানিত মিথ্যা মামলায় তাকে ফাঁসানো হয়েছে।

তৈমুর আলম খন্দকার যখন তার দলে নেতাকর্মীতে বেড়াতে পারেনি, তখন পরিকল্পিতভাবে সাব্বিরকে খুন করে সেই মামলায় জাকির খানের নাম জড়িয়েছেন। অথচ জাকির খান ঘটনার সময়ে বিদেশে ছিলেন। ফলে তিনি এই মিথ্যা মামলা থেকে অচিরেই মুক্তি পাবেন। এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার দুই দফায় জাকির খানের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেছে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা। ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের যুক্তিতর্ক আদালতে উপস্থাপন করেছেন তারা। 

প্রসঙ্গত, ২০০৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ব্যবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার । এ হত্যাকান্ডের পর তৎকালীন জেলা বিএনপির সভাপতি ও বর্তমান তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব এবং নিহতের বড় ভাই তৈমুর আলম খন্দকার বাদী হয়ে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনকে প্রধান আসামি করে ১৭ জনের নামে ফতল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর মোট ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়। পরবর্তিতে সিআইডির এএসপি মসিহউদ্দিন দশম তদন্তকারী কর্মকর্তা দীর্ঘ প্রায় ৩৪ মাস তদন্ত শেষে তিনি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারী আদালতে ৮ জনকে আসামি করে চার্জশীট দাখিল করেন। এতে মামলা থেকে সাবেক এমপি গিয়াসউদ্দিন, তার শ্যালক জুয়েল, শাহীনকে অব্যাহতি দিয়ে সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জাকির খান, তার দুই ভাই জিকু খান, মামুন খানসহ মোট ৮ জনকে আসামি উল্লেখ করা হয়। এ চার্জশিটে মামলার প্রধান আসামি গিয়াস উদ্দিনকে মামলা থেকে বাদ দেওয়ায় মামলার বাদী তৈমুর আলম খন্দকার চার্জশিটের বিরুদ্ধে ওই বছরের ২৪ জানুয়ারি আদালতে নারাজি পিটিশন দাখিল করেন। নারাজি পিটিশনে তৈমূর আলম বলেছিলেন, ‘গিয়াসউদ্দিনই সাব্বির আলম হত্যাকাণ্ডের মূল নায়ক। গিয়াসউদ্দিন ও তার সহযোগীদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা একটি গোঁজামিলের চার্জশিট দাখিল করেছেন।’ এরপর থেকে ৫ বছরের অধিক সময় ধরে নারায়ণগঞ্জ বিচারিক হাকিম আদালতে (ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট) মামলার শুনানি চলে আসছিল। গত ২০১১ সালের অক্টোবর মাসে তৈমুর আলম খন্দকার আদালতে দাখিলকৃত না রাজি পিটিশনটি আবেদন করে প্রত্যাহার করে নেন। নারাজি পিটিশন প্রত্যাহারের কারণে সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন এখন আর মামলায় অভিযুক্ত নেই। ফলে সিআইডি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে যে ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করেই মামলাটি পরিচালিত হচ্ছে।

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL