বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ১১:২২ পূর্বাহ্ন
ঢাকা শহরে ৫-৭ শতাংশ মানুষরে ব্যক্তগিত গাড়ি আছ।ে তাতইে ভয়াবহ যানজটরে কারণে গাড়রি গতি হাঁটার গড় গতরি নচিে নমেে গছে।ে এ শহরে শশিুদরে খলোর জায়গা নইে, মানুষরে আবাসস্থলরে সংকট, সখোনে গাড়কিে প্রাধান্য দয়িে নগর যাতায়াত পরকিল্পনা যুক্তযিুক্ত নয়। র্বতমান পরস্থিতিতিে ব্যক্তগিত গাড়রি সংখ্যা নয়িন্ত্রণ এবং হঁেটে যাতায়াতরে সুষ্ঠু পরবিশে নশ্চিতিরে কোন বকিল্প নইে। আজ ১৯ সপ্টেম্বের ২০২৩ বকিাল ৩.০০ টায় বশ্বি ব্যক্তগিত গাড়মিুক্ত দবিস উদযাপনরে অংশ হসিবেে আয়োজতি সামাজকিীকরণ ও বনিোদনরে জন্য শশিুদরে খলোধূলার আয়োজন খলিগাঁও গাড়মিুক্ত সড়ক র্কমসূচি থকেে বক্তারা এ অভমিত ব্যক্ত করনে।
আয়োজনে খলিগাঁও গাড়মিুক্ত সড়ক র্কমসূচরি আহ্বায়ক এবং নাগরকি অধকিার সংরক্ষণ ফোরামরে সভাপতি হাফজিুর রহমান ময়নার সভাপতত্বিে এবং র্মাশাল র্আট ফাউন্ডশেনরে চয়োরম্যান আতকি র্মোশদেরে সঞ্চালনায় প্রধান অতথিি হসিবেে উপস্থতি ছলিনে ঢাকা দক্ষণি সটিি র্কপোরশেনরে ১,১১,১২ নং ওর্য়াডরে সংরক্ষতি কাউন্সলির ফারহানা ইসলাম ডল।ি আয়োজনে আরো বক্তব্য রাখনে ওর্য়াক ফর এ বটোর বাংলাদশে ট্রাস্ট এর সনিয়ির প্রজক্টে ম্যানজোর জয়িাউর রহমান, শহীদ বাবুল একাডমেীর প্রধান শক্ষিক মরিা রায়, পল্লীমা সংসদরে সাধারণ সম্পাদক এরশাদ মনসুর, পল্লীমা সংসদরে সভাপতি বীর মুক্তযিোদ্ধা মোঃ মোশারফ হোসনে, ওর্য়াক ফর এ বটোর বাংলাদশে ট্রাস্ট পরচিালক গাউস পয়িারী। আয়োজনে খলিগাঁও এলাকার তনি শতাধকি শশিু খলোধুলায় অংশগ্রহণ কর।ে
ঢাকা দক্ষণি সটিি র্কপোরশেনরে ১,১১,১২ নং ওর্য়াডরে সংরক্ষতি কাউন্সলির ফারহানা ইসলাম ডলি বলনে, ঢাকা শহররে প্রায় প্রতটিি সড়কে বনিামূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে র্দীঘ সময় গাড়ি র্পাকংি করে রাখা হয়। কখনো আবার ফুটপাতে গাড়ি র্পাকংি করে রাখতে দখো যায়। এ শহরে শশিুদরে খলোর জায়গা নইে, কন্তিু যথচ্ছে র্পাকংি এর সুযোগ আছ।ে কম ব্যস্ত সড়কগুলোতে গাড়ি র্পাকংি এর পরর্বিতে দনিরে নর্দিষ্টি সময় শশিুদরে খলোধূলার ব্যবস্থা করা যতেে পার।ে
ওর্য়াক ফর এ বটোর বাংলাদশে ট্রাস্ট এর সনিয়ির প্রজক্টে ম্যানজোর জয়িাউর রহমান বলনে, ঢাকা শহরে প্রাইভটে কাররে ব্যবহার বৃদ্ধি যানজটরে অন্যতম কারণ। যানজটরে কারণে নষ্ট হচ্ছে সময়, অপচয় হচ্ছে অতি মূল্যবান জ্বালানী এবং দূষতি হচ্ছে প্রাকৃতকি ও বসবাসরে পরবিশে। সড়ক গাড়রি জন্য নয়, বরং এটি গুরুত্বর্পূণ গণপরসির। ব্যক্তগিত গাড়ি নয়িন্ত্রণে সচতেনতা বৃদ্ধি এবং সড়কে মানুষরে অধকিার পুনঃপ্রতষ্ঠিার লক্ষ্যে প্রতি বছর ২২ সপ্টেম্বের বশ্বি ব্যক্তগিত গাড়মিুক্ত দবিস পালতি হয় বাংলাদশেওে ২০০৬ সাল থকেে দবিসটি উদযাপতি হয়ে আসছ।ে এ বছরও সাইকলে র্যালী, হাঁটা র্যালী, সচতেনতামূলক র্কমসূচ,ি সমেনিার, গাড়মিুক্ত সড়ক র্কমসূচরি মত ধারাবাহকি আয়োজনরে মধ্য দয়িে বসেরকারি সংস্থাসমূহ দবিসটি উদযাপন করছনে।
শহীদ বাবুল একাডমেীর প্রধান শক্ষিক মরিা রায় বলনে, এলাকার শশিুদরে মানসকি ও শারীরকি বকিাশে গাড়মিুক্ত সড়ক আয়োজনরে মাধ্যমে নর্দিষ্টি সময় গাড়ি চলাচল বন্ধ বা সীমতি রখেে সামাজকিীকরণ ও খলোধূলার সুযোগ সৃষ্টি অত্যন্ত র্কাযকর ও সময়োপযোগী উদ্যোগ। প্রতটিি ওর্য়াডে এ ধরণরে আয়োজন করা হলে ঢাকাবাসী উপকৃত হবনে।
পল্লীমা সংসদরে সাধারণ সম্পাদক এরশাদ মনসুর বলনে, ঢাকায় র্পযাপ্ত মাঠ-র্পাক নইে, যা শশিুদরে মানসকি ও শারীরকি বকিাশে অন্তরায়। গাড়মিুক্ত সড়ক আয়োজন এক্ষত্রেে খলোধূলার সুযোগ সৃষ্টরি মাধ্যমে এ সমস্যার অনকেটাই সমাধান করতে পার।ে যানজট হ্রাসে কছিু সড়কে ব্যক্তগিত গাড়ি চলাচল সর্ম্পূণ নষিদ্ধি করা এবং সপ্তাহে একদনি শহরব্যাপী ব্যক্তগিত গাড়ি চলাচল বন্ধ রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করা যতেে পার।ে
পল্লীমা সংসদরে সভাপতি বীর মুক্তযিোদ্ধা মোঃ মোশারফ হোসনে বলনে, যাতায়াত পরকিল্পনায় যান্ত্রকি যানবাহন যভোবে প্রাধান্য পায়, হঁেটে ও সাইকলেে যাতায়াত সইে গুরুত্ব পায় না। ঢাকা শহরে প্রায় প্রতটিি পরষিবো দুই-তনি কলিোমটিাররে মধ্যে পাওয়া যায়। হঁেটে ও সাইকলেে যাতায়াতরে উপযোগী পরবিশে পলেে জনগণ স্বল্প দূরত্বে ব্যক্তগিত গাড়ি ব্যবহারে আর আগ্রহী হবনে না। পক্ষান্তরে যানজট কমে আসব।ে
ওর্য়াক ফর এ বটোর বাংলাদশে ট্রাস্ট পরচিালক গাউস পয়িারী বলনে, ব্যক্তগিত গাড়ি বৃদ্ধরি সাথে বায়ু দূষণ ও শব্দদূষণরে প্রত্যক্ষ সর্ম্পক রয়ছে।ে ঢাকা মহানগরী পৃথবিীর র্শীষ পাঁচটি বায়ুদূষণরে নগরীর অন্যতম এবং নগররে বভিন্নি স্থানে শব্দরে মাত্রা মানদন্ড থকেে প্রায় ২ গুণ বশে।ি গাড়রি ব্যবহার হ্রাস পলেে জ্বালানি ব্যয়, র্কাবন নর্গিমন, বায়ু ও শব্দদূষণ হ্রাস পাবে বহুলাংশ।ে ফলে পরবিশে ও স্বাস্থ্যও ভালো থাকব।ে
খলিগাঁও গাড়মিুক্ত সড়ক র্কমসূচরি আহ্বায়ক এবং নাগরকি অধকিার সংরক্ষণ ফোরামরে সভাপতি হাফজিুর রহমান ময়না বলনে, বাংলাদশে সড়ক পরবিহন র্কতৃপক্ষরে তথ্যমত,ে ২০২৩ সালরে আগস্ট মাস র্পযন্ত ৬,৪৯৫ টি ব্যক্তগিত গাড়ি এ শহরে নবিন্ধতি হয়ছেে এবং র্বতমান ধারা অব্যহত থাকলে আরো বশেি সংখ্যক মানুষ গাড়ি কনোর দকিে ঝুঁকে পড়ব।ে ব্যক্তগিত গাড়রি সংখ্যা নয়িন্ত্রণ, বাস র্সাভসি উন্নয়ন এবং হঁেটে যাতায়াতরে সুষ্ঠু পরবিশে নশ্চিতিরে কোন বকিল্প নইে।
