রক্তাক্ত ২১ শে আগষ্ট বর্বরোচীত গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমানসহ সকল শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা – জানিয়েছেন সাবেক ছাত্র নেতা ও সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী মামুন আহমেদ রাশেদ
২০০৪ সালের ২১শে অগাস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সমাবেশে শেখ হাসিনার বক্তব্য শেষ হওয়ার ঠিক আগে উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা ও গুলিবর্ষণে দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ অন্তত ২৩ জন মারা যান৷ আহত হন তখনকার বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনাসহ অনেকে৷
বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘প্রতিটি অপরাধের নিরপেক্ষ তদন্ত ও বিচার, নিরুৎসাহিত করবে এই ধরনের গ্রেনেড হামলা অপরাধ৷’সেদিনের বোমা হামলার বিবৎসাতা ‘যেগুলো দেখলে বোঝা যায় কী ভয়াবহ ছিল সেই হামলা গুলো
২০০৪ সালের ২১শে অগাস্ট উপর্যুপরি গ্রেনেড হামলা ও গুলিবর্ষণে আইভি রহমানসহ অন্তত ২৩ জন মারা যান।
এবিষয়ে প্রতিবেদককে মামুন আহমেদ রাশেদ বলেন-
দেশের প্রতিটি শান্তিকামী মানুষের কামনা, আর যেন কোনো ১৭ই আগস্ট, ২১শে আগস্ট আমাদের দেখতে না হয়৷” ২১শে আগস্টের সঙ্গে বাংলাদেশের ইতিহাসের ভয়াবহ আরেকটি দিনের কথাও উঠে এসেছে৷ ২০০৫ সালের ১৭ই আগস্ট একই সময়ে দেশের ৬৩টি জেলার ৫০০ জায়গায় বোমা হামলা চালানো হয়েছিল৷
‘আগস্ট বাঙ্গালির শত্রু’৷ বোঝাই যাচ্ছে, তিনি শুধু ২১শে আগস্ট এবং ১৭ই আগস্টেই নয়, ফিরে গেছেন ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টেও৷ সেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা দখলের প্রথম নজির গড়া হয়৷ আওয়ামী লীগ মনে করে, ২১শে আগস্টের হামলা ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে দুর্বল করার আরেকটি অপপ্রয়াস৷