1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
নারায়ণগঞ্জে চোখ উঠা রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে - সকাল নারায়ণগঞ্জ
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
নাসিক প্রশাসক’র ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনার নির্মাণ কাজ পরিদর্শন  লুটপাট-ছিনতাই-সন্ত্রাস-চাঁদাবাজী-খুন-ধর্ষণ বন্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন   তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ  ঘরের মা, মসজিদের ইমামেরও নিরাপত্তা নেই : মোমিন মেহেদী মরহুম খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন সাহেবের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁয়ে সাড়ে সাত’শ বছরের প্রাচীন গ্রন্থাগার সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্মরণে আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সরকারের সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দেশে ই-সিগারেট উৎপাদনের পায়তারা সোনারগাঁয়ে ওয়াক-ওয়ে নির্মাণের দাবিতে আলোচনা সভা

নারায়ণগঞ্জে চোখ উঠা রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৪৩ Time View
  • সকাল নারায়নগঞ্জ

 

চোখ উঠা রোগের সাধারণত প্রকোপ থাকে গ্রীষ্মকালে। তবে এবার শরৎকালে এ রোগ বৃদ্ধি পেয়েছে নারায়ণগঞ্জ সহ সারাদেশে।

 

চোখের চিকিৎসা নিতে আসা অধিকাংশই চোখ উঠা রোগী। প্রতিদিন ১০০ জনের অধিক রোগী হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসছেন। ছোঁয়াচে হওয়ায় পরিবারের কয়েকজন সদস্য একসাথে আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রায় প্রতিটি ঘরেই কেউ না কেউ এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি।

 

নারায়ণগঞ্জের বেশীরভাগ  হাসপাতাল ও ফার্মেসীগুলো ঘুরে দেখা যায়, নারায়ণগঞ্জে চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতিদিন নারায়ণগঞ্জের হাসপাতালসহ বিভিন্ন ফার্মেসীতে চোখ উঠা রোগীদের চিকিৎসা নিতে উপচে পড়া ভীড় লক্ষ্য করা গেছে।

 

চিকিৎসকরা বলছেন, এটি এক ধরণের ভাইরাস জনিত রোগ, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটিকে কনজাংটিভাইটিস বা কনজাংটিভার বলা হলেও গ্রামাঞ্চলে রোগটি চোখ ওঠা রোগ নামেই বেশ নামেই পরিচিত। রোগটি ছোঁয়াছে, ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তবে আক্রান্তদের বেশীর ভাগই শিশু ও নারী। সাধারণত এক সপ্তাহের মধ্যেই এই রোগ সেরে যায়। তবে অসাবধানতার কারনে এটি জটিল রূপ ধারণ করতে পারে।

 

নারায়ণগঞ্জের বেশির ভাগ ঘরেই এখন চোখ ওঠা রোগী। হাসপাতাল গুলোর বহির্বিভাগে বেড়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। সাধারণত এক সপ্তাহের মধ্যেই এই রোগ সেরে যায়। তবে জটিল রূপ ধারণ করলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

 

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL