রেকারে অবস্থিত ট্রাফিকের সোর্সগুলো মিশুক চালকদের সাথে ট্রাফিকের মাসোয়ারা সিস্টেম চালু করেন এবং কিছু কিছু মিশুক থেকে নিজেই মাসোয়ারা খেয়ে শহরে চলার অনুমতি দিয়ে থাকেন।
রেকারে থাকা ট্রাফিকের কিছু দালাল রয়েছেন যারা নাকি মিশুক এবং অটোচালকদের বিভিন্ন অলিগলি থেকে ধরে নিয়ে এসে মারধর করেন।
এরা এক পর্যায়ে সাংবাদিকদের কার্ড করার মত বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে থাকেন।এদের বিরুদ্ধে মিশুক ও অটো চালকদের মারধরের অভিযোগও রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ শহরে অসংখ্য অবৈধ রিক্সার ছড়াছড়ি। নারায়ণগঞ্জ ট্রাফিক রেকারের ট্রাফিকের কিছু সোর্স আছে যাদের হাতে নেই ট্রাফিক বিভাগের কোন দ্বায়িত্ব।এইসকল সোর্স ট্রাফিক পুলিশ থেকে নিজেকে বেশি ক্ষমতাধর মনে করেন।
মিশুক চালকদের কাছ থেকে জানা যায়, এইসকল সোর্স কিছু টাকার বিনিময়ে এবং মাসোয়ারার বিনিময়ে ট্রাফিক পুলিশকে না জানিয়ে গাড়ি রাস্তা থেকেও ছেড়ে দেন।
মিশুকচালকরা এদের চিনতে না পেরে স্যার বলে সম্বোধন করলেই এরা তাদের বিরুদ্ধে মানসিক এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়।