সামনে শহরের বন্দর ঘাট সংলগ্ন নৌ-ফাড়ির সামনের স্থানে কয়েকটি অবৈধ যানবাহনের স্ট্যান্ড গড়ে তোলা হয়েছে।
বিশেষ করে বন্দর ঘাট সংলগ্ন নৌ-ফাড়ির সামনে অবৈধ ভাবে গড়ে উঠা রাস্তার দুই পাশে দুকান এবং ব্যাটারিচালিত মিশুক ও অটো রিক্সার কারণে প্রতিনিয়ত যানজট সৃষ্টি হচ্ছে। প্রতিটি মিশুক থেকে দিনে ১০ টাকা করে ও প্রতিটি দুকান থেকে প্রতিদিন ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হয় বলে জানাগেছে।
বন্দর ঘাট থেকে লঞ্চ টার্মিনাল পর্যন্ত সড়কের মাঝখানে ছোট যানবাহন এবং দুই পাশে অবৈধ দুকানে ভরপুর। এতে এসব স্থানে যানজটে চাকুরীজীবি ও অসুস্থ মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
লাইন ম্যানের কাছে এব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি সকাল নারায়নগঞ্জকে জানান,তাকে নাকি খুশি হয়ে মিশুক ও অটোচালিত রিক্সার ড্রাইভার ১০ টাকা করে দেন। এমনকি তিনি এটাও জানান, তার কোন বেতন নেই এখান থেকে যা পান তা দিয়েই তিনি চলেন এবং এই ১০ টাকা ও দুকানের টাকার ব্যাপারে নাকি নৌ-ফাড়ির ওসি পর্যন্ত জানেন।
এ ব্যাপারে বন্দর ঘাট সংলগ্ন নৌ-ফাড়ির ইনচার্জ মনিরুজ্জামান সকাল নারায়নগঞ্জকে জানান, তিনি আসলে এই লাইনম্যানকে চাকরিতে আসার আগে থেকেই এখানে দায়িত্ব পালন করতে দেখছেন কিন্তু প্রতিটি অটো,মিশুক,সিএনজি প্রতি ১০ টাকার বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।তিনি আরো জানান,এই অবৈধ অটো ও মিশুক স্ট্যান্ড উচ্ছেদ করা তার দায়িত্ব নয় এগুলা ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্ব।