সকাল নারায়ণগঞ্জঃ

স্টাফ রিপোর্টারঃ (আশিক)

প্রয়াত সাংসদ আলহাজ্ব নাসিম ওসমানের ৬ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে শোক প্রকাশ করেছে সকাল নারায়নগঞ্জ পরিবার। 

৩০ এপ্রিল প্রয়াত সাংসদ নাসিম ওসমানের মৃত্যুবার্ষিকী , পরিবারের দোয়া কামনা 

অগ্রবাণী ডেস্ক:বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক সাংসদ প্রয়াত জননেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে.এম নাসিম ওসমানের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবারের পক্ষ থেকে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন মরহুমের মেজ ভাই ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এ.কে.এম সেলিম ওসমান।

 প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল ভারতের রাজধানী দিল্লীর দেরাদুন শহরে থাকা অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরন করেন এ.কে.এম নাসিম ওসমান। সে সময় তাঁর মৃত্যুতে নারায়ণগঞ্জ জুড়ে নেমে আসে শোকের ছাঁয়া । উল্লেখ্য, প্রয়াত এ.কে.এম সামসুজ্জোহার পাঁচ সন্তানের মধ্যে জেষ্ঠ্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত নাসিম ওসমান। ১৯৫৩ সালের ৩১ জুলাই তিনি জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন নারায়ণগঞ্জের গণমানুষের প্রাণের নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সুইসাইড স্কোয়াডে যুদ্ধ করেছেন। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নিহত হওয়ার পর নব বিবাহিতা বধূকে রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে সশস্ত্র যুদ্ধে অবতীর্ণ হন এবং কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। প্রয়াত নাসিম ওসমান ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এবং ২০০৮ ও ২০১৪ সালে মহাজোট প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। নারায়ণগঞ্জের ইতিহাসে তিনি সর্বাধিক ৪ বারের নির্বাচিত জাতীয় সংসদের সদস্য। ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল তাঁর মৃত্যু পরবর্তী সংসদ অধিবেশনে শোক প্রস্তাব রাখতে গিয়ে অঝোড়ে কেঁদেছিলেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

৩০ এপ্রিল প্রয়াত সাংসদ নাসিম ওসমানের মৃত্যুবার্ষিকী , পরিবারের দোয়া কামনা 
অগ্রবাণী ডেস্ক:বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক সাংসদ প্রয়াত জননেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে.এম নাসিম ওসমানের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পরিবারের পক্ষ থেকে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করে নারায়ণগঞ্জের সর্বস্তরের মানুষের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন মরহুমের মেজ ভাই ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য এ.কে.এম সেলিম ওসমান। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল ভারতের রাজধানী দিল্লীর দেরাদুন শহরে থাকা অবস্থায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরন করেন এ.কে.এম নাসিম ওসমান। সে সময় তাঁর মৃত্যুতে নারায়ণগঞ্জ জুড়ে নেমে আসে শোকের ছাঁয়া । উল্লেখ্য, প্রয়াত এ.কে.এম সামসুজ্জোহার পাঁচ সন্তানের মধ্যে জেষ্ঠ্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত নাসিম ওসমান। ১৯৫৩ সালের ৩১ জুলাই তিনি জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন নারায়ণগঞ্জের গণমানুষের প্রাণের নেতা। তিনি ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সুইসাইড স্কোয়াডে যুদ্ধ করেছেন। পরবর্তীতে ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নিহত হওয়ার পর নব বিবাহিতা বধূকে রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে সশস্ত্র যুদ্ধে অবতীর্ণ হন এবং কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। প্রয়াত নাসিম ওসমান ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী এবং ২০০৮ ও ২০১৪ সালে মহাজোট প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। নারায়ণগঞ্জের ইতিহাসে তিনি সর্বাধিক ৪ বারের নির্বাচিত জাতীয় সংসদের সদস্য। ২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল তাঁর মৃত্যু পরবর্তী সংসদ অধিবেশনে শোক প্রস্তাব রাখতে গিয়ে অঝোড়ে কেঁদেছিলেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সকাল নারায়ণগঞ্জ পরিবারের প্রকাশক ছায়ানুর তালুকদার, সম্পাদক মহিউদ্দিন ইসলাম, সিনিয়র ফোটো সাংবাদিক জামাল তালুকদার, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার রাসেদুল ইসলাম, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোঃ রুবেল হাওলাদার, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মিজানুর রহমান, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মোঃ আশিকুজ্জামান, স্টাফ রিপোর্টার মো ইব্রাহীম হোসেন ও নিউজ ইডিটর মোঃ সিয়াম তালুকদার সকলের  শোক প্রকাশ।।