চাষাড়া থেকে ২নং রেল গেট পর্যন্ত ডাবল রেললাইন করার জন্য উচ্ছেদ করা হবে পূর্ব ও পশ্চিম পাশের সকল ব্যবসায়ীদের দোকানপাঠ।
বৃহস্পতিবার (১০অক্টোবর) দুপুরে সকল ব্যবসায়ীরা গণমাধ্যমকে জানায়, নারায়ণগঞ্জ, চাষাড়া থেকে ২নং রেলগেইট পর্যন্ত ডাবল রেললাইন করার জন্য ভেঙে দেওয়া হবে সকল ব্যবসায়ীদের দোকানপাঠ।যতটুকু সরকারি জায়গা ম্যাপে আছে অর্থাৎ পশ্চিমে আছে ৩০ ফুট ও পূর্বে আছে ২০ ফুট জায়গা। ৩০ ফুটের জায়গায় ভেঙে ফেলা হবে ৬০ ফুট ও ২০ ফুটের জায়গায় ভেঙে ফেলা হবে ৫০ ফুট অতিরিক্ত জায়গা ভেঙে ফেলা হবে। আর ১নং রেলগেইট ভাঙা হবে না। কারণ ১নং রেলগেইট স্টেশনের পাশে গাড়ি রাখার জন্য ওর্য়াকসপ করা হবে। শহরে এখন যানজট বেশি হয়। আর এর কারন হচ্ছে যখন কোনো ট্রেন আসো তখন যানবাহন গুলো তখন রাস্তায় ১ থেকে অাধা ঘন্টা যানজট থাকে। যদি ডাবল রেললাইন হয় তখন ৬টি সিগনাল পরবে এতে করে শহরে যানজটের মধ্যে বেশি পড়তে হবে সাধারণ মানুষদেরকে। ডাবল লাইনটা যদি ওভার ব্রিজ এর উপর দিয়ে হয় তাহলে কারো কোনো সমস্যায় পড়তে হবে না।১৪ অক্টোবর উচ্ছেদ করা হবে আমাদের সকল দোকানপাঠ। এত তাড়াতাড়ি আমরা কোথায় যাবে। আমাদেরকে এখন না খেয়ে থাকতে হবে। সরকারের নিকট আমরা চাই আমাদেরকে কোনো ব্যবস্থা করে দিয়ে দোকানগুলো উচ্ছেদ করা হোক এটা আমাদের দাবি। আমরা এই বিষয় নিয়ে প্রধান মন্ত্রীর বরাবর একটি স্বারক লিপি প্রধান করব আগামী শনিবারে।
এবিষয়ে জানার জন্য নারায়ণগঞ্জ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো.মিয়া জাহানকে একাধিক বার ফোন করার পরও তিনি ফোনটি তুলেননি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন,রহিত ট্রেডার্সের মালিক এস.কে লিটন,আলিফ হাবিব জার্দ্দান,সাফা ট্রেডার্সের মালিক সাইফুর রহমান,প্রধান রেশমা ট্রেডার্সের মালিক আমিনুর রহমান,মহাসিন,আব্দুল রহমান,বাদশা, অলিউল্লাহ অলি,আব্বাস,কুতুবউদ্দিন, আবুল কালাম,আমির হোসেন,সেন্টু, মিন্টু, সুমন,শ্যামল,শহী,আব্দুল সফি দেওয়ান,জমির হোসেন প্রমূখ।