1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
শনিবার, ২০ জুলাই ২০২৪, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
বাবার জন্য নারায়ণগঞ্জ এর মানুষের কাছে দোয়া চাইলেন অয়ন ওসমান ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে আছে অয়ন ওসমান এরশাদের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মুন্সিগঞ্জ জেলা জাপা’র মিলাদ , দোয়া ও খাবার বিতরন  রূপগঞ্জে পুলিশের অভিযানে ৬ অপহরণকারী আটক  জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ঠিকাদারদের সাথে লিরা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ”র মতবিনিময় সভা-সম্পন্ন  ফ‌টো সাংবা‌দিক ‌মোক্তা‌র হোসেনের মাতার ইন্তেকা‌লে আজ‌মেরী ওসমা‌নের গভীর শোক না’গঞ্জ জেলা ও মহানগর ঐক‌্য প‌রিষ‌দের কর্মী স‌ম্মেলন অনু‌ষ্ঠিত পূর্বাচলে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ রূপগঞ্জে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের বিশেষ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধে শরণার্থী শিবিরে ভারতের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২
  • ৭৫ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

 

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এসব যানবাহনের চলাচল বন্ধ করতে ট্রাফিক পুলিশ যথেষ্ট তৎপর না বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

 

যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামার কারণে দুর্ভোগ বাড়ছে কয়েকগুণ। এতে ঘটে দুর্ঘটনা, ব্যাহত হয় অন্য যানবাহন চলাচল। মিশুক ও অটোরিকশার জন্য শহরে নির্ধারিত কোনো স্ট্যান্ড না থাকায় যেখানে-সেখানে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। মিশুক ও অটোরিকশার এমন বেপরোয়া চলাচল আর দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মিশুক চালক বলেন, ‘নিষেধের বিষয়টি আমি জানি। কিন্তু জীবিকার তাগিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কে যাই। এ ছাড়া আমরা অনেকটা পুলিশদের ম্যানেজ করেই গাড়ি চালাই। তা না হলে কি সড়কে গাড়ি চালানো যায়?’

ব্যাটারিচালিত এসব বাহন থেকে চাঁদা তুলতে ওই ১০ থেকে ১২ জন যুবককে নিয়োজিত করেছে। তাদের কাজ নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যাটারিচালিত গাড়ি জব্দ করা। ওই গাড়ি প্রথমে নেওয়া হয় নগরের চাষাঢ়া ডাকবাংলোর পাশে খালি জমিতে। সেখানে গড়ে তোলা একটি টিনের ছাপড়া ঘরে বসে রেকার বিলের নামে রসিদ দিয়ে জরিমানা করা হয়। আবার কিছু কিছু গাড়ি রসিদ ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই টাকা রেকারের দায়িত্বে থাকা এএসআইদের পকেটে যায়। গাড়ি জব্দের কাজে নিয়োজিত যুবকদেরও দেওয়া হয় ওই টাকার কিছু অংশ।

 

এদিকে একটি গাড়ি ধরা পড়লে তাকে নূ্যনতম এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একবার জরিমানা করার পর পরের দিন আবারও জব্দ হতে পারে ওই গাড়ি। যতবার জব্দ করা হয় ততবার এক হাজার টাকা করে রেকার ফি হিসেবে জরিমানা গুনতে হয় চালককে। এই প্রক্রিয়া থেকে বাঁচতেই পুলিশের মাসিক মাসোহারার দিকে চলে যায় চালকরা।

 

ইজিবাইকসহ ব্যাটারিচালিত গাড়ির চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাসিক ভিত্তিতে চুক্তির পর তারা পুরো নগরে নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারেন। এ জন্য তাদের স্টিকার দেওয়া হয়। এসব স্টিকারের অনেকগুলো আবার বিভিন্ন গণমাধ্যমের নামে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো স্টিকার দেওয়া হয় না। যে চালক মাসিক চুক্তিতে যায় তার মোবাইল নম্বর সংশ্নিষ্ট এলাকার এএসআইর ফোনে থাকে। চালকরা বলেন, যেসব গাড়ি মাসোহারা করা সেগুলো পুলিশের নাকের ডগার ওপর দিয়েই চলে। যারা মাসোহারা দেয় না তাদেরই জরিমানা করা হয়।

 

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL