1. sokalnarayanganj@gmail.com : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. skriaz30@gmail.com : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে চাঁদাবাজি রোধে কঠোর ব্যবস্থা- জেলা প্রশাসক জালাকান্দি গ্রাম হবে “সজনী গ্রাম” – জেলা প্রশাসকের আশ্বাস কুমুদিনী ছাত্রী হোস্টেলে এক কিশোরীর আত্মহত্যার চেষ্টা  রুপগঞ্জে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান, ২ লাখ টাকা জরিমানা আইজিপি কাপ ক্রিকেটে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চ্যাম্পিয়ন নগরভবনে ইজিবাইক চালকদের হামলা, শিক্ষার্থীসহ আহত ২১ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিরোধে পদক্ষেপ নেয়ার আহবান নতুনধারার এসএসসি পরীক্ষা সমাপ্তিতে না:গঞ্জে পরীক্ষার্থীদের চকলেট উপহার দিলেন ডিসি আইভীকে গ্রেফতারে বাধা ও পুলিশের উপর হামলার অভিযোগে ৫২ জনকে আসামি করে মামলা যে যতই প্রভাবশালী হোক না কেন, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে- এসপি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২
  • ১২৩ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

 

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এসব যানবাহনের চলাচল বন্ধ করতে ট্রাফিক পুলিশ যথেষ্ট তৎপর না বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

 

যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামার কারণে দুর্ভোগ বাড়ছে কয়েকগুণ। এতে ঘটে দুর্ঘটনা, ব্যাহত হয় অন্য যানবাহন চলাচল। মিশুক ও অটোরিকশার জন্য শহরে নির্ধারিত কোনো স্ট্যান্ড না থাকায় যেখানে-সেখানে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। মিশুক ও অটোরিকশার এমন বেপরোয়া চলাচল আর দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মিশুক চালক বলেন, ‘নিষেধের বিষয়টি আমি জানি। কিন্তু জীবিকার তাগিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কে যাই। এ ছাড়া আমরা অনেকটা পুলিশদের ম্যানেজ করেই গাড়ি চালাই। তা না হলে কি সড়কে গাড়ি চালানো যায়?’

ব্যাটারিচালিত এসব বাহন থেকে চাঁদা তুলতে ওই ১০ থেকে ১২ জন যুবককে নিয়োজিত করেছে। তাদের কাজ নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যাটারিচালিত গাড়ি জব্দ করা। ওই গাড়ি প্রথমে নেওয়া হয় নগরের চাষাঢ়া ডাকবাংলোর পাশে খালি জমিতে। সেখানে গড়ে তোলা একটি টিনের ছাপড়া ঘরে বসে রেকার বিলের নামে রসিদ দিয়ে জরিমানা করা হয়। আবার কিছু কিছু গাড়ি রসিদ ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই টাকা রেকারের দায়িত্বে থাকা এএসআইদের পকেটে যায়। গাড়ি জব্দের কাজে নিয়োজিত যুবকদেরও দেওয়া হয় ওই টাকার কিছু অংশ।

 

এদিকে একটি গাড়ি ধরা পড়লে তাকে নূ্যনতম এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একবার জরিমানা করার পর পরের দিন আবারও জব্দ হতে পারে ওই গাড়ি। যতবার জব্দ করা হয় ততবার এক হাজার টাকা করে রেকার ফি হিসেবে জরিমানা গুনতে হয় চালককে। এই প্রক্রিয়া থেকে বাঁচতেই পুলিশের মাসিক মাসোহারার দিকে চলে যায় চালকরা।

 

ইজিবাইকসহ ব্যাটারিচালিত গাড়ির চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাসিক ভিত্তিতে চুক্তির পর তারা পুরো নগরে নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারেন। এ জন্য তাদের স্টিকার দেওয়া হয়। এসব স্টিকারের অনেকগুলো আবার বিভিন্ন গণমাধ্যমের নামে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো স্টিকার দেওয়া হয় না। যে চালক মাসিক চুক্তিতে যায় তার মোবাইল নম্বর সংশ্নিষ্ট এলাকার এএসআইর ফোনে থাকে। চালকরা বলেন, যেসব গাড়ি মাসোহারা করা সেগুলো পুলিশের নাকের ডগার ওপর দিয়েই চলে। যারা মাসোহারা দেয় না তাদেরই জরিমানা করা হয়।

 

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL