1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
মমিনউল্লা ডেভিডের ২০তম মৃত্যুবার্ষিক উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল এর আয়োজন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে মো: শাকিল (২৬) নামে এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জে ২৭ যানবাহন জব্দ, ২৯ মামলায় লাখ টাকা জরিমানা ১০ দিন যাবৎ নিখোঁজ ঝর্ণা বিশ্বাস সন্ধান চায় পরিবার  বশিষে উদ্দশ্যেে র্গামন্টেস শ্রমকি ফ্রন্টরে নতেৃবৃন্দরে নামেবভ্রিান্তকির সংবাদ প্রকাশরে প্রতবিাদ সংখ্যানুপাতিক হার (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসন দেশের জনগণ মেনে নিবে না পুলিশ ‍সুপারের সাথে ইসলামী আন্দোলনের মতবিনিময় নারায়ণগঞ্জের সিভিল সার্জন মুশিউর রহমানকে ভৎসনা করেছেন আদালত সেলিম খন্দকার খোকার মত্যুতে নারায়ণগঞ্জ সাংবাদিক উন্নয়ন ফোরামের গভীর শোক প্রকাশ

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২
  • ৯৩ Time View
  • সকাল নারায়ণগঞ্জ

 

 

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে নারায়ণগঞ্জের প্রতিটি অলিতেগলিতে অবৈধভাবে চলাচল করছে তিন চাকার যানবাহন। প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এসব যানবাহনের চলাচল বন্ধ করতে ট্রাফিক পুলিশ যথেষ্ট তৎপর না বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

 

যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানামার কারণে দুর্ভোগ বাড়ছে কয়েকগুণ। এতে ঘটে দুর্ঘটনা, ব্যাহত হয় অন্য যানবাহন চলাচল। মিশুক ও অটোরিকশার জন্য শহরে নির্ধারিত কোনো স্ট্যান্ড না থাকায় যেখানে-সেখানে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। মিশুক ও অটোরিকশার এমন বেপরোয়া চলাচল আর দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক মিশুক চালক বলেন, ‘নিষেধের বিষয়টি আমি জানি। কিন্তু জীবিকার তাগিদে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কে যাই। এ ছাড়া আমরা অনেকটা পুলিশদের ম্যানেজ করেই গাড়ি চালাই। তা না হলে কি সড়কে গাড়ি চালানো যায়?’

ব্যাটারিচালিত এসব বাহন থেকে চাঁদা তুলতে ওই ১০ থেকে ১২ জন যুবককে নিয়োজিত করেছে। তাদের কাজ নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যাটারিচালিত গাড়ি জব্দ করা। ওই গাড়ি প্রথমে নেওয়া হয় নগরের চাষাঢ়া ডাকবাংলোর পাশে খালি জমিতে। সেখানে গড়ে তোলা একটি টিনের ছাপড়া ঘরে বসে রেকার বিলের নামে রসিদ দিয়ে জরিমানা করা হয়। আবার কিছু কিছু গাড়ি রসিদ ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই টাকা রেকারের দায়িত্বে থাকা এএসআইদের পকেটে যায়। গাড়ি জব্দের কাজে নিয়োজিত যুবকদেরও দেওয়া হয় ওই টাকার কিছু অংশ।

 

এদিকে একটি গাড়ি ধরা পড়লে তাকে নূ্যনতম এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একবার জরিমানা করার পর পরের দিন আবারও জব্দ হতে পারে ওই গাড়ি। যতবার জব্দ করা হয় ততবার এক হাজার টাকা করে রেকার ফি হিসেবে জরিমানা গুনতে হয় চালককে। এই প্রক্রিয়া থেকে বাঁচতেই পুলিশের মাসিক মাসোহারার দিকে চলে যায় চালকরা।

 

ইজিবাইকসহ ব্যাটারিচালিত গাড়ির চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মাসিক ভিত্তিতে চুক্তির পর তারা পুরো নগরে নির্বিঘ্নে গাড়ি চালাতে পারেন। এ জন্য তাদের স্টিকার দেওয়া হয়। এসব স্টিকারের অনেকগুলো আবার বিভিন্ন গণমাধ্যমের নামে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো স্টিকার দেওয়া হয় না। যে চালক মাসিক চুক্তিতে যায় তার মোবাইল নম্বর সংশ্নিষ্ট এলাকার এএসআইর ফোনে থাকে। চালকরা বলেন, যেসব গাড়ি মাসোহারা করা সেগুলো পুলিশের নাকের ডগার ওপর দিয়েই চলে। যারা মাসোহারা দেয় না তাদেরই জরিমানা করা হয়।

 

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL