1. [email protected] : সকাল নারায়ণগঞ্জ : সকাল নারায়ণগঞ্জ
  2. [email protected] : skriaz30 :
  3. : wpcron20dc4723 :
বন্দরে হত্যাকান্ডের ৫ দিন পর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উত্তোলন - সকাল নারায়ণগঞ্জ
বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট
তথ্য প্রযুক্তির যুগে সাক্ষরতা অর্জনে ডিজিটালাইজেশন অত্যাবশ্যক। – আনন্দধাম  মানবতার মুক্তির দূত রাসূল (সা.) এর আদর্শ অনুকরণ, অনুসরণ একমাত্র মুক্তির পথ- আল্লামা সৈয়দ বাহাদুর শাহ  ঘরের মা, মসজিদের ইমামেরও নিরাপত্তা নেই : মোমিন মেহেদী মরহুম খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন সাহেবের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিনামূল্যে চিকিৎসা প্রদান সোনারগাঁয়ে সাড়ে সাত’শ বছরের প্রাচীন গ্রন্থাগার সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম স্মরণে আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সরকারের সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দেশে ই-সিগারেট উৎপাদনের পায়তারা সোনারগাঁয়ে ওয়াক-ওয়ে নির্মাণের দাবিতে আলোচনা সভা মাদরাসার উন্নয়নে ৫ লাখ টাকা অনুদান  দিলেন মাসুদুজ্জামান জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তনে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা

বন্দরে হত্যাকান্ডের ৫ দিন পর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ উত্তোলন

সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
  • আপডেট শুক্রবার, ৫ আগস্ট, ২০২২
  • ১০৮ Time View
  • সকাল নারায়নগঞ্জ

 

হত্যাকান্ডের ঘটনার ৫ দিন পর বন্দরে বেঁদে সম্প্রদায়ের গৃহবধূ  ফাতেমা আক্তার (২৭) এর মৃত দেহ স্থানীয় একটি কবরস্থান থেকে উত্তোলন করা হয়েছে।

 

নিহত গৃহবধূ মা রোজিনা বেগমের দায়েরকৃত হত্যা মামলার প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে বন্দর উপজেলার সহকারি কমিশনার (ভুমি) সুরাইয়া ইয়াসমিন নির্বাহী  ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতে শুক্রবার (৫ আগষ্ট) বন্দর থানা পুলিশ ওই মৃতদেহটি বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের মহনপুর কবরস্থান থেকে  উত্তেলন করে ময়না তদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে।

 

নিহত গৃহবধূ ও ১ সন্তানের জননী ফাতেমা আক্তার (২৭) মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মোল্লাকান্দী এলাকার নোয়াব মিয়ার মেয়ে। যার মামলা নং- ৮(৮)২২। ধারা- ৩০২/ ২০১/৩৪ পেনাল কোড- ১৮৬০।

 

তথ্য সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ বছর পূর্বে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার মোল্লাকান্দী এলাকার বেঁধে নোয়াব মিয়ার মেয়ে ফাতেমার সাথে বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের চর-ধলেরশ্বরী এলাকার সিরাজ মাতবর মিয়ার ছেলে মোর্শেদ মিয়ার সাথে বিয়ে হয়।

 

বিয়ের পর তাদের সংসারে ফাহিম (৭) নামে একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। গত ৩০ জুলাই দিবাগত রাত দেড়টায় ঘাতক স্বামী  র্মোশেদের মামা আকবর মিয়া মামলার বাদিনী ননদের স্বামী গিয়াস উদ্দিনের ০১৯৪২৯০৩১৩৪ নাম্বার মোবাইল ফোনে দিয়ে গৃহবধূ ফাতেমা বেগম অসুস্থ বলে জানায়।

 

এর দুই ঘন্টা পর রাত সাড়ে ৩টায় স্বামী পক্ষের আত্মীয় স্বজনরা উল্লেখিত নাম্বারে আবার জানায় তাদের মেয়ে ফাতেমা বেগম মারা গেছে। এ সংবাদ পেয়ে নিহত গৃহবধূর পিতা/মাতাসহ তাদের আত্মীয় স্বজনরা ৩১ জুলাই সকাল ৮টায় স্বামীর বাড়িতে এসে লাশ দেখতে পায়। সে সাথে লাশের গলায় আঘাতের চিহ্নসহ  নাক, কান ও গলা দিয়ে তরল পদার্থ দেখতে পায়।

 

গৃহবধূর স্বজনরা লাশ দাফনের জন্য মুন্সিগঞ্জে নিয়ে যেতে চাইলে ওই সময় ঘাতক স্বামী, শশুড়/ শাশুড়ীসহ তাদের আত্মীয় স্বজনরা লাশ দিতে অনিহা প্রকাশ করে তড়িগড়ি ভাবে লাশ দাফন করে ফেলে। এ ছাড়াও ঘাতক স্বামী র্মোশেদ, শশুড় সিরাজ মাতবর ও শাশুড়ী কাজলী বেগম পারিবারিক বিষয় নিয়ে বিভিন্ন সময়ে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তারকে শাররিক ভাবে নির্যাতন করে আসছিল।

 

এ ব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনর্চাজ দীপক চন্দ্র সাহা জানান, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতে বন্দর থানা পুলিশ মহনপুর কবরস্থান থেকে গৃহবধূ ফাতেমা আক্তার লাশ উত্তেলন করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করে। মামলা দায়েরের পর থেকে স্বামী ও শশুড়/শাশুড়ী পলাতক রয়েছে। তাদেরকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ অভিযান অব্যহত রয়েছে।

 

আরও সংবাদ
© ২০২৩ | সকল স্বত্ব সকাল নারায়ণগঞ্জ কর্তৃক সংরক্ষিত
DEVELOPED BY RIAZUL