সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
স্টাফ রিপোর্টার (আশিক)
পতিতা ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ, পিতা-মৃত-আব্দুল খালেক, মাতা-কেলেস্টার নেছা, সাং- রামকৃষ্ণপুর, থানা-হোমনা, জেলা-কুমিল্লা। বর্তমান ঠিকানা-২৪ ডি.পি (মীর জুমলা সড়ক) রোড, নারায়ণগঞ্জ।
এই সিন্ডিকেট চক্রের মূল হোতা আবুল কালাম আজাদ, জাফর খান ও আলি আকবর (আবুলের ভায়রা ভাই)। ঠিকানা- টেক নগর পাড়া, চান্দিনা, হোমনা।
এই চক্রটি দীর্ঘদিন যাবৎ নারায়ণগঞ্জ সহ আরও বিভিন্ন জায়াগায় এই হোটেল ব্যবসা দেখিয়ে সমিতি থেকে প্রায় ৫০ লাখ টাকা নিয়ে দোয়েল হোটেলের মালিক আবুল কালাম আজাদ এখন পলাতক।
হাজী রহমত ওরফে কালা রহমত আবুল কালামের কাছ থেকে এই হোটেল (দোয়েল) কিনে নেয়। রহমত এই বিল্ডিং এর মালিক হল কিভাবে? সে এই বিল্ডিং কেনার টাকাই বা পেলো কোথায়? হাজী রহমত আবুল কালামের কাছ থেকে বিভিন্ন কলাকৌশলের মাধ্যমে এই বিল্ডিং তার নামে করে নিয়েছে।
আর সমিতির কাছ থেকে নেয়া ৫০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও আবুল কালাম। হাজী রহমতের সহায়তায় আবুল কালাম এখন পলাতক৷ রহমত বিল্ডিং আত্মসাৎ করে আবুল কালামকে পালাতে সাহায্য করে বলে জানা যায়। আবুল কালাম তার ছেলে ও ভায়রা ভাই মিলে পলাতক রয়েছেন।
এর আগে সমিতির লোকেরা টাকা চাইতে গেলেই হাজী রহমত অন্যান্য লোকজন দিয়ে তাদেরকে বিভিন্ন রকমের ভয়ভীতি ও হুমকি ধামকি দিয়ে থাকে।
সমিতির লোকদের অভিযোগ, কালা রহমত কিভাবে এত টাকার মালিক হলেন? কিভাবে দোয়েল হোটেল এর মালিক হলেন? কিভাবেই বা কিনলেন এই পুরো বিল্ডিং?