সকাল নারায়ণগঞ্জ:
নবীগঞ্জ খেয়া ঘাটের দুই পাড়েই সিটি কর্পোরেশনের নাগরিকদের বসতবাড়ি! জীবনের তাগিদে এই দেশের প্রথম শ্রেনীর নাগরিক হয়েও তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শীতলক্ষ্যা পারাপার হতে হয়! বছরের পর বছর চলছে দেখার কেও নাই।
দিনের পর দিন লাশের মিছিল বাড়ছেই! প্রতিদিনই ঘটছে ছোটখাটো অঘটন! সিটির নাগরিকদের কথা চিন্তা করে সিটি কর্পোরেশনের নাগরিকদের যাতায়াত বা পারাপারের ব্যবস্থা সিটি করপোরেশন করতে পাড়ে কিনা?
নিরাপদ পারাপারের জন্য আমরা সিটি কর্পোরেশকে যথাযত টোল দিতে রাজি!কেও বলবে এটি সিটির বিষয় না এটি বিআইডব্লিউর ব্যাপার! সিটির নাগরিকদের স্বার্থে যদি রেওলওয়ের জমিতে পার্ক হতে পাড়ে? এইখানে পারবে না কেন? নাগরিকদের স্বার্থে যদি ওয়াসা ও নিতে পাড়ে এইখানে পাড়বে না কেন?
এমন অনেক আছে জেইটা সিটির বিষয় না তারপরও সিটির নাগরিকদের সার্থে যা দরকার মাননীয় মেয়র তাই করেছেন!আমাদের জীবনের নিরাপত্তার বিষয়ে এইএকটি বিষয় গুরুত্ব দিলে নবীগঞ্জবাসি তাকে চিরকৃতজ্ঞতার সাথে মনে রাখবে!মাননীয় সাংসদ-০৫ নিম্ন আয়ের মানুষ ও শ্রমিকদের কথা চিন্তা করে নবীগঞ্জ খেয়া ঘাট টোল ফ্রি করেছিলেন!
তখন পারাপারের জন্য ১ টাকা করে গার্মেন্টস শ্রমিকদের খরচ হতো! কিন্তু যাদের সার্থে এই টোল ফ্রি করা হয়েছিলো তারা কতটুকু লাভবান হয়েছে তা গরিব শ্রমিক ও নিম্ন আয়ের মানুষরাই যানে!আমরা একটি ভালো জেটি চাই বন্দর ঘাটের আদলে ট্রলার থেকে যাতে অনায়াসে মানুষ উঠা নামা করতে পাড়ে।দক্ষ নৌচালকের মাধ্যমে যাতে ট্রলারও নৌকা চালাতে হবে!
এবং সকল চালকদের একটি লিষ্ট সাটানো থাকতে হবে ঘাটে! ঘাটের সকল চালক এবং স্টাফরা একটি নির্দিষ্ট ড্রেস পরতে হবে!ট্রলারে ও নৌকায় পর্যাপ্ত লাইফ জেকেট ও রাতের বেলায় ইমারজেন্সি লাইট থাকতে হবে!ঘাটের দুইপারেই সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে!এ ছাড়াও প্রয়োজনীয় যাযা করা দরকার নিরাপদ পারাপারের জন্যে তাই করা হওক!