তিনি বলেন, ‘এই সেতু বাংলাদেশের গর্ব, এই সেতু আমাদের অহংকার। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের আবেগ।’
দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে আলোকসজ্জিত করা হয়েছে দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ভবন। সকালে সেতুর ফিতা কাটার দৃশ্য দেখার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন দেশের মানুষ।
মিছিল নিয়ে সমাবেশে যাচ্ছেন নেতাকর্মীরা
দেশের সড়ক যোগাযোগের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হচ্ছে আজ। উদ্বোধন হচ্ছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, যা দেশীয় অর্থায়নে বড় অবকাঠামো নির্মাণে বাংলাদেশের সক্ষমতাও প্রকাশ করবে।
পদ্মা সেতু চালু হলে ফেরি পারাপারের ভোগান্তি থাকবে না দেশের উত্তর-পূর্ব প্রান্তের জেলা সিলেটের জাফলং থেকে খুলনায় যাতায়াতের ক্ষেত্রেও। এই পথের দূরত্ব প্রায় ৫৬৫ কিলোমিটার। ২০০৩ সালে ভৈরব ও আশুগঞ্জের মধ্যে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু চালুর পর সিলেট থেকে ঢাকায় সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হয়। শনিবার পদ্মা সেতু চালু হলে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ির ফেরি পারাপারও ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিতে পারে।