সকাল নারায়ণগঞ্জঃ
কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনিরকে নিয়ে মিত্থা অপপ্রচারে ১৪ নং ওয়ার্ডের সাধারন জনতা তিব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনির সর্বদা সাধারন জনতার উপকারে ব্যস্থ থাকেন। একজন কাউন্সিলর কে এইরকম মিত্থা অপবাদ দিয়ে সমাজের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা হচ্ছে।
গত ৯ ই জুন বৃহস্পতিবার দৈনিক যুগের চিন্তা পত্রিকার প্রথম পাতায় কাউন্সিলর মনিরের লোক হওয়ায় সুব্রত হত্যাকারীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে সহ অন্যান্য শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয় তা সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট এবং পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্নের শামিল।
১৪ নং ওয়ার্ডবাসী দৃঢ়তার সাথে বলেন, কাউন্সিলর মনির কোনভাবেই সুব্রত মন্ডল এর হত্যাকারী হিসেবে যাদের নাম এসেছে তারা তার লোক নয়। এরা সবাই কিশোর গ্যাং।
অন্যদিকে সুব্রত মন্ডল এর বোন সম্পা মন্ডল বলেন পুলিশ টাকা খেয়ে নিরব। পুলিশ প্রশাসন নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছে তাও অতিরঞ্জিত এবং পুলিশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের শামিল।
পুলিশ চেষ্টা করছে আসামিদের গ্রেফতার করতে। আর সম্পা মন্ডল দাবি করেছে তার ভাইয়ের খুনিরা প্রকাশ্যে এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে তার দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা।
এখন মোবাইল ইন্টারনেটের যুগ তাহলে শম্পা মন্ডল মোবাইলে আসামিদের ছবি ধারণ করে থানা পুলিশকে জানাক।
সম্পা মন্ডল আরো একটি মিথ্যা কথা বলেছে যে, তারা ভয়ে বাসাবাড়ি ছেড়েছে। আসলে সম্পা মন্ডল গ্রামের বাসা বাড়ি ছাড়ে নি, বরং কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনিরের সাথে পরাজিত কাউন্সিলর প্রার্থী সফিউদ্দিন প্রদানের কাছ থেকে বাড়তি সুবিধা নেওয়ার জন্য তারা স্বেচ্ছায় পূর্বের বাসা বাড়ি ছেড়ে শফিউদ্দিনের ফ্ল্যাটবাড়িতে বিনা ভাড়ায় এখন বসবাস করছে।
১৪ নং ওয়ার্ডবাসী মনে করেন মাদকসেবী ও কিশোর গ্যাং সুব্রত মন্ডল খুন হন তারই বন্ধুবান্ধব অপর মাদকসেবী ও কিশোর গ্যাংয়ের হাতে।
হত্যাকারীদের গ্রেফতার এবং বিচার চায় এলাকাবাসী। কিন্তু এ নির্মম হত্যাকাণ্ড নিয়ে একজন সহজ-সরল ভালো মানুষ কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান মনিরের বিরুদ্ধে অপপ্রচার না করার জন্য অনুরোধ জানান।